উদাস কবির উদাস কলমে  কার কথা আজ
লিখি হায়!!,
মাটির মানুষ মাটির গন্ধে মাটির
সনেই মিশে যায়,
মাটির মতোই কলমের কালি,
কারও জীবনেতে মিশে যায় খালি,
কারও
নামে যদি লিখতে চাইলে আকাশের
দিকে ফিরে চায়,
জানিনা কাহারে ভালবেসে ইহা কাগজের
বুক চিড়ে যায়।


আমরা যদিও না বুঝি কাহার সন্মান
আছে কতটুক,
এই এ কলম সবই বলিতে পারে.
না দেখে তার মুখ,
রচিবে যাহাই সত্য সবি,
যদিও লিখতে পারেনা কবি,
তবুও কলম একে যায় তা'র আপন ভাষায়
সুখ-দুখ,
দোষীগন তাই ভয়
পেয়ে বলে তোরা কলমের কালি রুখ।


এ কলম আজ পেয়েছে তোমায়
পেয়েছে সুখের সাথীজন,
পেয়েছে তাহার হৃদয়ের
সাথে মিশে থাকা এক চারু মন,
তুমি তা'রে যত দুরেই দেখিবে,
সে তোমায় নিয়ে ততই লেখিবে,
তব হৃদয়ের মাঝ দরিয়ায়
থাকিবে সেইতো সারাক্ষণ,
কেননা তুমিই তাহার
সবচেয়ে কাছের তুমিই তাহার
প্রিয়জন।


তুমিতো সুখে হাসতেই
থাকো জাননা দুখের ইতিহাস,
জান কী আমার হৃদয়ের কত
গভীরে তোমার বসবাস,
ইহাই কিন্তু সত্য মমতা,
নাই নাই তব বুঝার ক্ষমতা,
তুমিতো শুধু হাসতেই পারো যদিও
পৃথিবী হয় নাশ,
ইহাও ভাল ভুবন থেকেই
স্বর্গতে তুমি করো বাস।


তুমি মহিয়সী ভুবনের
মাঝে নাইকো তোমার তুলনা,
তবে মনে রেখ আকাশ
হয়ে জমীনকে কভু ভুলনা,
স্নেহের চাদরে বরণ করিয়া,
রাখিও তাহায় হৃদয়ে ধরিয়া,
কখনো আবার ভুল বুঝে তায় স্নেহের
চাদর খুলোনা,
সত্যিই
নারী কাহারো সনেতে নাইকো তোমার
তুলনা।


যাক. কবিরা ভুবনের
মাঝে এমনি কাউকে খুজেনা,
সারাদিন শুধু লিখতেই
থাকে কি লিখে নিজেও বুঝেনা,
পাগলের মতো প্রলাপ কহিয়া,
মানুষের গালি যায় যে সহিয়া,
তার পরও লিখে লজ্জা-শরম
তা'রা তো কখনো পুঁজেনা,
কী বুঝিবে তুমি কবির কবিতা!
কবিতো নিজেই বুঝেনা।