হিজল তমাল আর নাম না জানা, বাহারি ফুলের সম্মুখে রূপের পসরা খুলে রূপসী দাঁড়িয়ে।
স্মিত হাসি দন্তরাজির ঈষৎ উন্মিলন আভা
ফাগরাঙা টোলপড়া কপোল, কার যেন প্রতীক্ষায় প্রসারিত প্রখর দৃষ্টি।আধো আলো ছায়া ছায়া মায়াময় মোহনীয় মুখের মায়ায় না পড়ে পারেনা মানব।
পেছনে উন্নত বৃক্ষসারী
শির উচ্ছে প্রসারী
দাঁড়িয়ে ঋজুতায়।পাতার ফাঁকে নীলচে সাদা আকাশ,
অধরের ক্ষুদ্র তিল যেমন অধরকে মোহনীয় করে তোলে,
তেমন বনানীর তিল সম রূপসী সুসমাময় করে তুলেছে বন প্রান্তরকে।
হতাম যদি নাম না জানা কোন বুনফুল, নিদেন পক্ষে একটা বৃক্ষ। সার্থক হত এ জীবন।
রূপসীর রূপে বুঁদ হয়ে নির্বাক থাকতাম ক্ষনিক তার সান্নিধ্যে।
অ স ম্ভ ব   প্র ত্যা শা।।