রবীন্দ্রনাথকে বলেছিল সব
সেকেলে বুড়ো,
শেষের কবিতায় যৌবন চিনিয়ে
ঘষে দিলেন নুড়ো !
অমিত রায় ব্যারিস্টার হলে
রয় থেকে হয় রে,
শ্রী তার গেল ঘুচে
কলেবর বৃদ্ধি হয় যে !
অনেক শব্দ ব্যবহার করে
হয় না যেমন কবিতা;
মার্জিত কথার স্টাইল আছে
জানো কি এটা শমিতা ?
ফ্যাশান আর স্টাইলের
আছে অনেক প্রভেদ,
জানি তুমি অনেক জান
জাননা খালি ভেদ !
ফ্যাশান দেখাতে গিয়ে
যদি কাপড় যায় খসে,
তখন বন থেকে জন্তু বেরিয়ে
পাশে বসবে হেসে !!
অপরের মন জুগিয়ে যারা ব্যাবসা করে
ফ্যাশান তাদের জন্য,
স্টাইল দেয় নিজেকে চিনিয়ে
ঘুরতে হয় না হন্য !
লেখনীতে কবি ফুটিয়েছে
তাঁর কথার ঝর্না !
লিখতে গিয়ে লিখলেন তিনি
ঝর্না তোমার স্ফটিক জলের
স্বচ্ছ ধারা,
তাহারি মাঝারে দেখে আপনারে
সূর্য তারা।