বৈষ্ণব কাব্য পেয়েছিল খ্যাতি
    জ্ঞানদাস, বলরাম দাসের দ্বারা,
    গৌরচন্দ্রিকা করে পদ লিখে
    ফেলেছিল তাঁতে সাড়া !
    মহাজন নামে খ্যাত হত
    বৈষ্ণব কবির দল,
    সাধন জগতের উচ্চে থেকে
    পেত হাতে নাতে ফল !
    বৈষ্ণব কবিতা পাঠে
    জাগে সামান্য ভক্তি,
    সুর সহযোগে গাইলে গান
    পাবে তাঁতে শক্তি !
    
    বৈষ্ণব ধর্ম প্রেমের ধর্ম
    আনে এতে মুক্তি;
    অন্তর দেবতাকে করলে পূজা
    পাবেই তাঁতে যুক্তি।
    ভূত,প্রেত,ঠাকুর,দেবতা
    কেউ নেই দূরে,
    অন্তরেই জাগে পাপ পূর্ণ
    অন্তরে সে আছে জুড়ে !
    কালী,কৃষ্ণ,আল্লা,ঈশ্বর
    সব যে ভাই এক,
    এক থেকেই যে বহুর সৃষ্টি
    কর তাঁকে তাক !
    প্রেমের মধুর গুঞ্জরনে
    হৃদয় উঠেছে মেতে,
    দৃষ্টান্ত দিয়ে বোঝাতে চাই
    উঠুক না সব তেতে।
    সই কেমনে ধরিব হিয়া।
আমার বঁধুয়া     আন বাড়ী যায়
    আমার আঙিনা দিয়া।।