প্রতীক্ষিত প্রিয়র প্রতীক্ষায় যেমন রয় প্রিয়া
বক্ষে নিয়ে অধীর ব্যাকুলতা
প্রাণ করে উচাটন
তেমনি তোমার প্রতীক্ষায়
তপ্ত তপনের প্রচন্ড উত্তাপে প্রহর গুণে প্রাণ
ডাকে ব্যাকুল হয়ে তোমায় করে আহ্বান ।


জ্যৈষ্ঠের খর তাপে তপ্ত দিনের শেষ বিকেলে
অন্ধকারে জোনাকির আলোর মত
মৃদু আলোর মিষ্টি হাসি নিয়ে
তুমি এলে রিমঝিম নূপুর পায়ে।


স্বচ্ছ জলে স্নান করিয়ে
শীতল করে এই ধরাকে
আনলে হিমেল হাওয়া
প্রাণীকুলের এই তো ছিল
একটুখানি চাওয়া ।


তুমি এসে প্রাণে প্রাণে
করলে মিষ্টি হাসির সৃষ্টি
তুমি যে বিধাতার এক অপরূপ সৃষ্টি
হে মন মোহিনী বৃষ্টি ।