কেন এত ত্বরা


হে, জ্ঞান সারথি পরি!দীপন— চন্দন,
অজানাতে নিলে ঠাঁই কেন এত ত্বরা?
জানালে না কোনো ব্যথা সহসা প্রস্থান!
শিষ্য কাঁদে সাথী কাঁদে মূক অপত্যরা।
নয়নের নীর বহে পাথার সমান;
বারেক নয়ন মেলো শোকে ভাসে ধরা,
লেখনি নিস্পন্দ তব  কাব্যের রোদন;
তমিস্রা দেখে চশমা হেথা ভেঙ্গে পড়া।


শূন্য— সব শূন্যময় নিথর মেদিনী,
বলবে না কথা আর, গেলে বহুদূর!
উত্তম পাঠক-শ্রোতা মম কবিতার;
আসবে এমন ক্ষণ কখনো ভাবিনি।
ওহে, অভিমানী বন্ধু!ক্ষমিও সবারে;
ধরাধামে খ্যাতি চূড়ে তা'হোক ওপারে।


  রচনাঃ১৪/০৯/২০২১
(প্রভাষক পরিমল কুমার হাওলাদারের অকাল প্রয়াণে।)