অনটন সংসারে নিস্পন্দ জীবন
ভস্মিত পেটে এ বেলা পড়লে কিছু বাকী বেলা
আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতে বিস্ফোরনে সময় পার ।
নিকট আত্মীয় কয়দিন দেখে সুনজরে
বাড়ন্ত বয়স অগ্নিস্ফুলিঙ্গের দেহ জমি ।
খাঁ খাঁ স্বর্নলতার মত করে লক লক
কত পতঙ্গ দিতে চায় ঝাপ
হতে চায় পুড়ে অঙ্গার ।
কিন্তু হায় এ জমিতে বসত করে অজানা অচেনা
এক --- যাকে ধরা যায় না যায় না ছোয়া ।
শুধু যখন দেহে করে “আছর” তখনই
তান্ডব শুরু – কখনো রক্তবমি, তিন চার দিন
খেতে পারে না কিছু আবার কখনো
অসুরের মত শক্তিতে দেহে করে আস্ফালন ।
পাঁচ দশ পুরুষ ষোড়শীর শক্তির কাছে নস্যি ।
কে করবে এমন ষোড়শীকে নিকা
কে করবে জীবন বাজি কেও না কেও না ।
আসা যাওয়া আর ভাঙ্গানিতে ভাঙ্গে ঘর বাধার স্বপ্ন ।
কে কে তুমি যাকে দেখা যায় না ছোয়া যায় না
শুধু পিচাশের মত দেহ জমিতে নির্যাতন
নিরুত্তর ।
অতঃপর একদিন মুখ খোলে পিঠে দিতে বলে হাত
একি !এ তো কোন মানব দানব নয় বিশাল অজগর সাপ
মুহুর্তে রক্ত শীতল জ্ঞান হারায় ষোড়শী ।