ভোর বেলা ঘুম ভাঙ্গে পাখির ডাক শুনে
ধাবরিয়ে বেড়াই অামি শিশির ভেজা ঘাসে,
অামি ছুটে চলি পথ,মাঠ,ঘাট ছিন্ন ভিন্ন করে
অামি সারা দিন খেলা করি প্রকৃতির অন্তমিলে।
অামি মানি না শাসন-নিয়ম মানি না কোন অাইন
অামি চলি অামার মতো করে।
ভালবাসি চলতে দ্রর্বার গতিতে
পেছনে সব ফেলে,চলি একা অাপন মনে-
খেলা করি মিষ্টি রোদের ঝলকানিতে।
মনের টানে হাটি পথে;
চলতে থাকি সময়কে পেছনে ফেলে
ক্লান্ত দুপুর শান্ত করে।
পুকুরের বুকে সাঁতারের অায়োজন
ভেসে ভেড়াই জলের উপর
জলকে করে অালিঙ্গন।
গৌধূলী রং বৈকালের অাকাশে;
অাপন নীড়ে রং এর পরশে
সাজিয়েছে অাকাশটাকে অাপন করে।
অামি অবুঝ বুঝিনা কিছু চাই রংকে
সাজাবো অামায়,অামার মতো করে
রং এর পরশ মেখে।
সন্ধ্যায় অাকাশ পানে তারা উঠে
অামায় ডাকে খেলা করতে!
বলি অামি অাস মোর কাছে
রাঙ্গাবে অামার ঘর,
অামায় অাপন করে।
খানিক বাদে অাকাশটাকে অালো করে
চাঁদের অাবির্ভাব সুপ্ত পরশে
বলি অামি ও চাঁদ কি করছ ওই দূরে-
অামায় অালোকিত কর অামায় ভালবেসে।
এই ভাবে কেটে যায়
অামার সারা বেলা,
সব কিছু দূরের হোক
হোক অামার ধারা।
অামি নই শান্ত নই ক্লান্ত
অামিতো নই কারো অাধার
অামার নিয়মেয় অামি ছুটে চলি
অামি যে শুধুই অামার।