চমকে উঠে বাবলু ভীষণ ঘরে দিয়েই পা
দেখে কোণের তাকের কাছে এলিয়েনের ছা
কখন এলো কি সমাচার,কিছুই জানা নেই
হঠাৎ  রাতের ঘটনা এক পড়লো মনে যেই
বুঝতে বাকি রইল না আর ঘটতে যাচ্ছে কি
কে রে তুই?নাম কি রে তোর ?এলিয়েনের ঝি ?


পড়লো মনে বাবলু আর রতন মিলে কাল
কোত্থেকে এক ''সময় যন্ত্র '' পেয়েছিল লাল ।
দেখতে ঠিক বলের মতো,ছোট্ট আর আদুরে
ফল ভেবে তা কামড়ে ছিল নিম গাছের  এক বাদুড়ে ।
দেখতে পেয়ে বাবলু  রতন  তুলে নিয়ে যতনে
ঘরের কোণে লুকিয়েছিল , ভীষণ রকম গোপনে ।


এখন তবে কি করা যায়, নিয়ে এই  ভিন গ্রহচারী
ছোট্ট সেটা , ভিতু যে খুব, বিপদ হল ভারি !
থাকবে কোথায় ? খাবে টা কি ?কোন ভাষা যে জানে ?
ভাবতে ভাবতে দুই ভাইয়েরই ভিজল মাথা ঘামে  ।
চিঁ চিঁ করে কি যে বলে,বুঝে না  ছাই কিছু ,
ধাতব একটা ভোঁতা  আওয়াজ ছাড়ছে না যে পিছু ।


ঠিক তখনি বাবলু যেন, কেঁপে উঠে থরথর
মায়ের ডাকে ঘুমটা ভেঙ্গে উঠে বসে ধরমর ।
কচলে দুচোখ কোণের দিকে তাকিয়ে দেখে, হায়!
লাল রঙের ফুটবলটা  যে পড়ে আছে ঠায় ।