হিমাংশু কী তুলে আনো জল থেকে?
নিজ হাতে চিরকালতো বসে এঁকেছো
স্তব্দতার আড়াল চোখে।
ছায়াপাখি সঞ্জিবনী পায়ে ঠেলে চলে যায়,
ধোঁয়ারঙের জলে তুমি আঁকো
দু'লাইনের স্কেচের গন্ডুষ।
হিমাংশু স্মৃতির হ্যাঁচকান টেনে ধরো
বোঁটকা গন্ধে ভিজে জলে চুবিয়ে খাও শুরা।
কুয়াশা পার করে কী দেখো আয়নাভাঙা কাঁচে? কাঁটাতারের শেকলে যে তোমার পা
কামড়ে ধরে আছে।
কতোকাল আর স্রোতে ঢিল ছুড়ে
বিন্দু করবে বুনন?
চাটাইয়ে ত্রিপলে বসে নাহয়
একটু জিরিয়ে নাও।