বেমিল উচ্চতায় অনুভূমিক স্কেল রেখে
পাহাড়ের গা ঘেঁষে
দাড়িয়ে থাকে যুবক পাইন;
ভঙ্গুর বরফের চাঁই সরিয়ে
ধীর পায়ে নেমে আসে যুবতী জ্যোৎস্না।

পাথুরে স্ফটিকের চোখাচুখি প্রতিফলনে
আরও একটা রাতের সাক্ষী হয় দুটি শরীর ;
শাখা - প্রশাখা আর জ্যোৎস্না কণায়
দয়িত আশ্লেষ।

পূব আকাশের দরজা ঠেলে
বেরিয়ে আসে ভোরের সূর্য ;
চোখ রাঙিয়ে দাবি জানায় অভিভাবকত্বের;
মুঠো মুঠো রোদ ছুড়ে ভয় দেখায়।

পাইনের কান্না গুলো
এখন মগ্ন শিশির আর...
গলিত বরফ ফোঁটায়
শুধু ঝরেই যায় ॥