পদাবলির রাধার সুখ গুলো খুজে পেলে
রোজ রোজ প্রাতঃভ্রমণে যেতাম মথুরা-বৃন্দাবন;
দুপুরের নিদ্রালুতার সাথে সন্ধি করে
পাশাপাশি শুয়ে থাকতাম আমি ও শ্রীমুরারিমোহন।


রোজ বিকেলের ট্রেনের শব্দে
চাপা পড়া কৃষ্ণের বাঁশি ;
মোবাইলের রিংটোন হয়ে বেজে যেতো
ভালোবাসি -ভালোবাসি;
অমনি দে ছুট ... ইস্টিশন।
শান্ত আকাশ তলে
নীল যমুনার জলে
কৃষ্ণ কোলে মাথা রেখে .. নৌকাভ্রমণ;
আমি আর আমার শ্রীমধুসূদন।


শুধু রাধার সুখ গুলো খুজে পেতে দাও
তাহলে আমিই হতে পারি একালের রাধা;
তোমাকে ভালোবেসে
যুগে যুগে কলঙ্কিনী হতেও...
আমার নেই কোনো বাধা ॥