চাঁদের রূপালী জোছনা ভরা ধরাতে কচি তৃণের নরম  কেদারায় বিশ্রাম করছি ;
নিশাচর নিজ ছন্দে...।
আমি বললাম তুমি অমা নিশা তে কি করে জঠরাগ্নি নিভাও?
নিশাচর বললে,আমার ফেসিয়াল ডিস্ক আছে যার দ্বারা আমি শব্দ শুনেই শিকার করি ।
আমি নিরাশার বালুচরে!বিষন্ন বারীন্দ্রে  হাবুডুবু খাচ্ছি ;
নিশাচর বললে-আরে তোমরা তো জ্বলন্ত অগ্নিপিন্ডের বিচ্যুত অংশ,
তোমরা নিজেরাই তো জ্বলতে পারো
শুধু হৃদয়ের সুপ্ত সত্তার জাগরণ ঘটাও ;
সত্তার বিচ্ছুরণ ঘটাতে পারলে জীবনের সুরে সূর বিরাজ করবে
দিগ্ভ্রান্ত মানব থেকে শ্রেষ্ট মানবে পরিণত হবে ;
পুনরায় জ্বলন্ত অগ্নিপিণ্ডে মিলিত হলেই ঘুচে যাবে সব আঁধার ।


(এখানে জ্বলন্ত অগ্নিপিণ্ড হলেন ঈশ্বর বা পরমাত্মা )