সা বলে সংলাপ সংশয় ছেড়ে,
সংরুদ্ধ ভুলে  গাহ ময়ুরের স্বরে।
রে বলে রঞ্জিত রাগ লহ তুলে,
রচনা করহে সখা ঋষভের স্বরে।
গা বলে গাহ তুমি গান্ধার মতো
গগন বায়ু হোক কোলাহল রত
মা বলে মধ্যমা শৃগালের স্বরে
তীব্রতা বাড়ে যদি কড়ি মায় ধরে
পা বলে পঞ্চমা কোকিলের স্বরে
মধু সুরে কপটতা রাখহে লুকিয়ে
ধা বলে ধৈবত হ্রেষার স্বরে
গাহ তবে রগচটা সংযত সুরে
নি বলে নিখাদ বা  নিষাদের স্বরেতে
বৃংহিত সুরে গাহ জিহ্বায় দন্তে
সপ্তকি স্বর শেষে মুদারায় ময়ুরী
সা হবে কন্ঠেতে যেন ডাকে ময়ুরে
নি বলে অবরোহী হয়ে এলে নিষাদে
বৃংহিত সুর বাজে প্রেমোময় বিষাদে
ধা বলে হ্রেসার স্বরে এলো প্রেমো গীত
রচনা করহে সখা প্রেমোময় সংগীত
পা বলে আমিওতো গাইযে প্রেমো গীত
কপটতা যদি থাকে তবুওতো সংগীত
মা বলে মোর ডাকে হয়ে যায় সংযোগ
কড়ি মায় লুকিয়েছে প্রেমোময় সংগীত
গা বলে গান্ধার  স্বর এলো সুরেতে  
ছাগলের ডাক শুনি ঐ দেখ দুরেতে
রে বলে শোন কানে খুলে মনের দ্বার
ঋষভের স্বর দেয় ঐ দেখ বৃষ ,ষাঁড়
সা বলে সপ্তকি সুর এলো মুদারায়
ময়ুরটা ডাকছে বাজে শধু সাসা
সা সা হতে হল সপ্তকি স্বর
গাহ তবে সা-রে-গা বাজে কি মধুর
সারেগা রেগামা গামাপাা মাপাধা পাধানি ধনিসা
সানিধা নিধাপা ধাপামা পামাগা মাগারে গারেসা
ময়ুরের স্বরেতে এসেছে প্রথমে প্রেমোগীত বিধাতার
দুনিয়া সেজেছে সুরেতে ভেসেছে হয়েছে কত রাগ