কেউ এ বিচারের রায় দেয়নি, দিতে পারেনি
কেন ভ্রূণে হত্যা হয়েছিল আমার দ্বিত্তজনার
কেন তাকে রক্ষা করা হয়নি অন্য ভ্রূণের জন্য।
আমি আপিল করেছিলাম প্রকৃতির কাছে
আমার আপিলে চমকে উঠে মেঘ গর্জন
তারপর যা হওয়ার, লন্ডভন্ড হলো ঝড়ে সমস্ত তৃণাঞ্চল।
আচ্ছা, একটি সত্যকে রক্ষা করতে আরেকটি সত্য
কেন রায়ের অপেক্ষায় দণ্ডায়মান থাকতে হবে আদালতে?
ব্যারিকেড চত্বরে ক্রস স্টিকারে দেখানো হবে- নিষিদ্ধ?
আমার দ্বিত্বজন কেন সূর্যের অধিকার হতে বঞ্চিত হল
এ প্রশ্ন আজও রক্ত গঙ্গার মত ভিতরেই বয়ে চলে
থোকা থোকা জমাট রক্ত বলেছে- আমি তো খুন হয়েছি