এখন রাত্রি গভীর ঘরে ফিরে যেতে চাই
চারিদিকে স্মৃতির অর্বাচীনের ছায়ার পরিধী
আমার জীবনের মহড়া শুরু করতে পারে,
পলাশের বন পেরিয়ে ধ্রুববিন্দুর চন্দ্রালোকিত পথে
হেঁটে যতে চাই
অজস্র জন্ম ধরে আমি এভাবেই হাঁটছি কিন্তু পৌঁছতে পাচ্ছি না তোমার সীমানার নিকটে
মৃত্যুর প্রত্যাশা নেই এই জীবনের অমরত্ব লাভের
সমস্ত কিছুই মায়া ছাড়া কিছুই নয়
চোখের বাহিরে গেলে ডাকবাক্সে জমা পড়ে হাজারো চিঠি কিন্তু সেগুলো দেখার মতো কেউ আর থাকে না
সবাই চিরঘুমে ঘুমিয়ে থাকে
যাদের উঠাবার সামর্থ্য আমার কাছে থাকে না।
এভাবেই কত কাহিনী ভূমিকাতেই সমাপ্ত ঘটে যায়
যাদের উপসংহার বলে কিছুই আর অবশিষ্ট থাকে না....