মাথার উপর মানুষের সিঁড়ি দাঁড়িয়ে
মেঘ ছুঁতে চাই
রজনী পেরিয়ে আবার রজনী সুদীর্ঘ পথের অপেক্ষা
কার হৃদয়ে মহানায়িকা আমার কাছে ধ্রুববীর?
সন্ধ্যার আসন পেতে খাবি খায় কে নিদ্রায়!
কার হৃদয়ের পিনাকী মৃত নক্ষত্র হয়ে যায়
বটবৃক্ষের ফুলের মালা গেঁথে কারা নিয়ে আসে যাযাবরের রমনীদের, রাতের ঘুম উড়িয়ে। আমি উড়ো চিঠির পাতা লিখে যায়
কাকে বলবো, কে আছে আমার আপন জন!
পাখিদের বাসায় নীল ডিম চিরকালের মতো রয়ে যায়
পাখিরা সব পালিয়ে গেছে প্রজাপতিদের বাসর সাজাতে
মুখের শব্দ মুখের ভিতর আগুন ধরায়
কার হৃদয়ে লালন করতে পারেনি তাঁরা অমৃত আস্বাদ
কখনোও খোঁজ পাওয়া যায়নি সেই অদৃশ্য হৃদপিন্ডের অন্তরালে যে আত্মসমর্পণ করতে পারেনি তাঁকে।
আমার হাতে লাল মাটির রেণু
রাঙানো হয়নি তাঁর সুদীর্ঘ পথের সিঁথি
কার হাতে তুলে দিয়েছি তাঁকে!!