ভাস্কারে'র তাপদহ দ্বীপ্রহরে
জানারার এ'পাশে বসে আছি,
মৃদু বহমান সমীরণে
কবিতার ছন্দ মিলাতে।


রেশমী কিরণ কুঞ্জে কুঞ্জে,
কামনীয় রেশমী রুপ
মোর নয়ন মন তৃপ্ত করে,
হৃদয়ে প্রস্ফুটিত মনো'উজারে।


উতলা পবন ক্ষনে ক্ষনে
ফুলের সুবাস নিয়ে আসছে,
দূর্গম গিরিপথ অতিক্রম শেষে
নগ চূড়ায় রেশমী বনিতা নিয়ে।


অস্থির কবি মন সরোজের
সৌন্দর্য্য নিয়ে কাব্য লিখছে,
হীন মনোবল সাহসের ভূ-ধর
পথ-প্রস্থানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।


মোর হৃদয় শর্বরীতে রবি
সিন্ধু তীরে কেন খেলা করছে?
ভাস্করের প্রচান্ত তাপে কেন,
বাড়ে বাড়ে তোমায় মনে পরছে?


জলধির শীতল দ্বীপ্রহর আমার
রেশমী অম্বর জীমৃত গা'য়,
বিদ্বেষী নাহি চাই পর্জন্যতায়
প্রণয়ী আচ্ছাদনে দ্যুলোক ধারায়।


লালিত শোভাময় সাঁজের বেলায়
শঙ্কাহীন মৃগেন্দ্র ইন্দ্রালয় জুরে,
নিত্য অর্নবে পাশে থাকবে কি মোর?
যতই আসুক এাস, ভীতি, ডর।


আলায় গরবো হিমাংশু লোচন দিয়ে
বিভূত লাগুক যতই তটিনী তটে,
এই প্রকৃষ্ট বৈশাখো দিনো আলোতে
প্রতিজ্ঞাত হলাম রেশমী দ্বীপ্রহরে।