পর্ব - ০১


কত ভালো আর কেমন ভালো তাই,
যারা তার ভেদ জানতে চাহো একবার ওরে ভাই,
আমার সংগে জলদি চলো, ঐ দেখো বেলা গেলো ঘুরে আসি যাই,
ঐ বীজতলার ওরে একটা চারা নিয়ে রোপন করে, যেন সফল খামারী হয় সবাই,
যদি পার হওয়া যায়, তবে বলো তাহা কে নাহি চায়, একটা গাছের বীজ বুনি ও তার চারা লাগাই,
আমি কাজ চাই কাজ, ছায়া হয় ও আলো ছড়ায় আর দেয় নব সাজ, ঠিক এমন একটা ভালো কাজ ॥
বসে নয় আমি হতে চাই দামী তাই কাজ করে খাবো,
কাজ করতে করতে তার উপরই একদিন হঠাৎ মরে যাবো,
জানি আমি আজ নাহয় কাল, সব ভালো কাজের মূল্যটাই পাবো,
হয়তো অনেক বেশী মিলবে তার প্রতিদানে, মরণে আমি যেটুকু হারাবো,
কোন কাজ নেই যার হাতে, ভালো কাজের সন্ধানী হলেইবা তাতে, বলো কিসের ক্ষতি বা কিসের এত লাজ ॥
কিসের সরম কিসের ভয়,
ওরে তা ভিক্ষা কিবা চুরিতো আর নয়,
এ প্রকৃতি ও পরিবেশটারে করে নিয়ে বশ কিবা জয়,
যতদিন এ দেহে আছে প্রাণ, সেইতো দানের সঠিক সময়,
ওরে ভাই বেঁচাকেনা ও লেনদেন ছাড়া কি কভু মহাজনের বানিজ্য হয়,
তুচ্ছ আপন সৃজন ও দান, যদি আনে সৃষ্টির সামাণ্য কল্যাণ, সেযে অনেক মহিমাময়,
পরভবে তারইতো বেশী ভয়,
মিছে নয়, নিশ্চিতই তা ভরাডুবি ও পরাজয়,
যার নাই তেমন কোন ভালো কাজ, অল্প দানে কেনা সম্বল ও মানুষের পরিচয়,
শোধিতে মহাজনের দাদনের ঋন, শুধু ওরে ঘর নয়
পরকে ওযে কিছু দিতে হয় সেইতো নিদানের বল প্রকৃত সম্বল ও সঞ্চয়,
যত অক্ষম দূর্বল ন্বিঃস্ব ও অসহায়,
কে নেবে তাদের দায়,
চুপচাপ যারা রয় তাকিয়ে কিছু পাবার আশায়,
নিরবে গোপনে কিছু চায়, তারাতো আসলেই পায়, ঐ ধনীদের কাছে যাদের রয়েছে ঢের ও তাদেরই মোহতাজ ॥
বোন কিবা বন্ধু ভাই,
বয়সের কোনযে নাই বালাই,
এসো বন্ধু হই দলবাধি ছোটবড় সবাই,
এ জগতে আসলে যাদের ওরে কেউ নাই কিছু নাই,
সবার থেকে একটু নিয়ে, তাই জমিয়ে ঐ তাদেরে দিতে চাই,
কে আছে দেখার, এনে দেবে দাওয়াই হলে হঠাৎ কারো রোগ-বালাই,
যাদের অন্ন-বস্ত্র নাই, কোন কাজ নাই কিবা শীত বর্ষায় মাথা গোঁজার সামান্য ঠাই,
এটাইতো সক্ষমের দায়, বিধাতায়ও তাই চায়, সাধ্য কিবা সাহস হলে অস্বীকার করো তাই,
ধন আছে মন নেই,
মানবতা সেতো শুধু লেখনী ও বচনেই,
ভোগ বিলাস বিনোদনে সব ধনীজনে হারিয়ে ফেলেছে খেই,
মহত্ব উদারতা সব মিথ্যে কথা এ সমাজের ন্বিঃস্বদেরে মহত কিছু না যদি দেই,
মুখোশ আর পোষাকের আবরণে সবখানে সবার সনে তবুও তারা সবাই করছে বড় হবার বড়াই,
তুমিকি তবে সেই জন, চোখ থেকেও কানা আর বিদ্যান হয়েও মূর্খের মতন, নাই বিশ্বাস মরণে আখেরাত ও জীবনে আকাশের বাজ ॥


পর্ব - ০২
  
জগতের সেরা যতই উত্তম,
দেখেছি অনেক লম্বাহাত নির্মম ও ভয়ংকর চরম,
করে রাতকে দিন ও দিনকে রাত অশ্বারোহী তিরন্দাজ মহাপরাক্রম,
যতই ভাবুক কেউ নেই তার সম, সবাই ছোট আর সবারই সবকিছু তারচেয়ে অনেক কম,
যখন ধরবে চেপে দিবেনা সময় তারে এক দম,
পিছনে অদেখায়, রয়েছে দাড়িয়ে হায় সেই অব্যর্থ যম,
নাই যার কোন মায়া দিনমাস স্থানকাল কিবা কোন ভয় ও সরম,
বলো কোথায় তারা আজ,
আলো ঝলমল সাতরঙ শাহী মহল বাহারী সাজ,
ঐ রাজ বংশধর ছিল যাদের সোনার সিংহাসন, আর হিরাখঁচিত শিরতাজ,
কে আছে ঠেকায়, সমূলে ক্ষয় হয়ে যায়, আর সবই হারায় বখিলের ধন ও জুলুমের বিশাল রাজ ॥
এখন তোমার অনেক আছে তাই,
বুঝি তাতে হয় তোমার অহমিকা আর ক্ষমতার বড়াই,
কিছু সুবিধাভোগী আর চামচা চাটুকার ঐ শুনি জয়ধ্বনি করছে সবাই,
এইতো সময় এসো ওরে কিছু কিছু দান করে পুণ্য দিয়ে শূন্য ঝোলাটা এখনই ভরাই,
নব সফরে শেষে গিয়ে অচিন দেশে যদিরে সবই হারাই,
ভাবো তবে কেমন হবে, অক্ষমতা আর দীনতার জীবন লয়ে হঠাৎ একদিন যদিরে মরে যাই,
অবহেলায় যায়যে বয়ে যায় এত বড় দিন,
কাজে না লাগিয়ে ঠিকঠাক মহারাজার দাদন হয়েছে মাথাভারী ঋন,
আঁধারে ফেলে তা গিলে খাই,
আলো ভরা ঐ দিন যদি আর খুঁজে নাহি পাই,
এসো ভাই জীবনের মূল্যবান প্রতিক্ষণ সময়গুলিরে কজে লাগাই,
এমন কিছু সৃজন, অসহায় মানুষ ও জীবের তাতে কিছু কল্যাণ ও উপকার হওয়া চাই,
দিক হারানো আর পথ না পাওয়ার ঘের, গোলক ধাধার রাতের শুরু ঐ কালি সাঁঝ ॥
শুনি কেউ কেউ বলে,
জানিনা আসলে তারাকি বোঁকার দলে,
পড়ব নামাজ ও করব হজ্ব তাদের বয়স মানে তারা বুড়ো হলে,
এখন নয়রে ভাই, ধনী হলেই করব দান,
আমি বলি সে সুযোগ আর কোনদিন যদিরে নাহি পান,
কেজানে কখন কার নশ্বর এ জীবনটার হঠাৎ ভাই হয়রে অবসান,
ভিতরে বাহিরে এক নয়, শুধুই মিথ্যে বড়াই,
রয়েছে যেটুকু ভালো অর্ধেকই তার অভিনয় দেখি করছে সবাই,
আলো আছে চারপাশে তবু কেন সবে ডুবেভাসে সোজা পথটারে যেন খুঁজে নাহি পাই,
ভালোতো চিনিনা তাই তোমার কাছে আমি হতে আরও দামী তোমার সেরা ও ভালোটাই পেতে চাই,
নিত্য কিছু ভালো কথা ও ভালো কাজ, কাল নয় নিশ্চয় বেশী ভালো হয়, যদিরে করা হয় তা সমাপন আজ ॥


পর্ব - ০৩


সারাটা দিনভর,
সপ্তাহ, মাস ও বছর,
আমি কেন একেবারে অবসর,
শুধু মসজিদ দোকান বাজার ও এই ঘর,
কোন কাজ নেই আমার তাই,
শুয়ে বসে থেকে এতটা সময় বলো আমি কেমনে কাটাই,
তাই শুধু লেখি আর পড়ি,
মনটারে বুঝাই তবুও আমি কিছুতো করি,
জানিনা সেকি বালুচরে নয়তো এক তুষারের প্রাসাদ গড়ি,
সামাণ্য যেটুকু জানি সাদাকালো,
গভীর আঁধারে জালিতে একটু ক্ষিন প্রদীপের আলো,
যা বলে বলুক লোকে, আমার তৃতীয় চোখে যা দেখি জীবনের মন্দভালো,
চুপটি করে থাকি ও নিরবে কলমে ছবি আঁকি, জীবনের যত রঙ আর নাবলা তার দুঃক্ষ বেদনার শত রুপ সাজ ॥
কে যেন বলে শোনায়,
তোমার ওরে রয়েছে অনেক দায়,
জানোকি কেন তব আসা দুদিনের এ দুনিয়ায়,
কে বানালো, জীবনের সবকিছু দিলো কোন সে আশায়,
রাজা হয়ে গোলামের কাছে হায়, কি চাহে ঐ দয়াময় জগত বিধাতায়,
কোন কথায় কোন কাজে কখন হয় সে খোশ,
কি কারণে অভিমান ক্রোধ ক্ষোভ কিবা রোশ,
পাপাচার মিথ্যা মন্দ আর অন্যায় ও অবিচার ভুলত্রুটি অপরাধ দোষ,
জানা দরকার তার করুণা বিনা মানুষ কত অসহায়,
আপদ নিদান ও পরাজয়, কখনযে তারে হায় গ্রাস করিতে পিছু ধায়,
সব কথায় ও কাজে ছোটবড় যত পুণ্য গুনাহ পলকে তা রাজ খতিয়ানে জমা হয়ে যায়,
যদি সে চায় নিমেষে নেমে আসে অজানায়, দেখা কিবা অদেখায় মহাভয়ংকর কোন এক আসমানী বাজ ॥
সবে সত্য বলো,
সহজ সরল ও সুপথে চলো,
ঐ বুঝি তিমির রাত ধরতে ছুটে এলো,
দিবেন হালাল রুজি,
সততা, সবর ও শ্রমই অমূল্য পূঁজি,
কোথা পাও ছুটে যাও, হেটেহেটে নাওনা তারে খুঁজি,
জানো তাদের বাণী ও বচন,
কি বলেছেন বিশ্বসেরা জ্ঞানী গুনী ও দার্শনিকগণ,
আর কি করেছেন, কেমনে কাটিয়ে গেছেন এ ধরায় তাদের ঐ ধন্য জীবন,
সেপথে করে গমন হও শুদ্ধ শোধন, হও সুবোধ সুজন, করো মন আপন আপন সাধনার সাধন, চির সবুজ, তরুণ ও তরতাজ ॥


পর্ব - ০৪


কাজে কোন লাজ নেই,
হয়না ছোট কেউ, কভু কোন কাজে কিছুতেই,
ক্ষুদ্র হোক ভালো কথা ও কাজের পুণ্যগুলি এগিয়ে নিতে আসে ছুটে ধেই,
মানুষে মানুষে কোন তফাৎ নেই,
ঐ আকাশবাণী আর মম বচন আমি যেটুকু জানি, একইতো সেই,
কাজে বাড়ে সম্মান,
কেউ হয় অধম কেউ মূল্যবান,
সামাণ্য পুণ্যখান ছুতে পারে ঐ আসমান,
নগন্য গোলামেরে খোদায় করে শ্রেষ্ঠ ও মহান, তার উত্তম ও সেরা পুরস্কার দেই,
কাজ করে খাও,
আলোময় ঐ পথটা যদি খুঁজে পাও,
নিজেও চলো, সবারে বলো, ডেকে এনে ধরে টেনে দেখাও,
একটি সুবচন, একটা ভাল কাজ, আর কি লাগে, পাওয়ার আছে বলো কিবা আর চাও,
পরের সেবা, লোকের সামাণ্য উপকার ও ক্ষুদ্র দান করে যদিরে মহারাজার খাস কুটুম হয়ে যাও,  
ঝেড়ে মুছে দ্বিধা ভয় লাজ,
করো যেমনই হোক একটা কিছু ক্ষুদ্র ভাল কাজ,
নহে শুয়ে কিবা চক্ষু বুজি, যদি কায়ঃমনে চাও, পাবে ঐ রশিটা কষে ধরে ও সিজদা করে পড়ে নামাজ ॥  
হয়ে মহারাজার ভক্ত প্রিয় দাস,
করো তার আলো আর ভালোটার ক্ষেতি চাষ,
বিশ্বাসে নির্ভরতায় হবে পাশ সেযে তারই এক মহান সৃজন বিলাস,
দুহাতে গলাটিপে ধরে মেরে,
সব চাওয়া কিবা না পাওয়ার ঐ কষ্টগুলিরে,
মরার পরে সব হারিয়েও ওরে, ভিন জগতে মিলবে তব রংগী এক সংগী ও চিরসুখের বাস,
যদি কোন কাজ নাই তবে শুধু পড়,
জানা শেখার শেষ নেই, জ্ঞান সাগরে তুমি এক ক্ষুদ্র জড়,
আর অরুপ আলোর যাদুর ছোয়ায় নতুন এক জীবন গড়,
ভালো কথা বলো, হোকনা ছোট তবু সে ভালো কাজটি কর,
কেউ দেখি, দেখে দেখে শিখে তুমিও নাহয় ভাবের ঐ জগতে বিচর,
কতজনে শুনে শুনে গগনের ঐ রাজকাননে বীজ বুনে সাজায় তা মনোহর,
দেখিবে জীর্ন পরিসর,
আঁধারের অচেনা ঐ পিছল পথ যদিরে হয় পসর,
কেমন করে মরা গাছে ফুল ফুটে ও ফল ধরে, শোভা আর সৌরভে সেজে উঠে বালুচর,
কেউবা ওরে অই আশায়,
মহারাজার কাছে আকাশের নীল ঠিকানায়,
চুপ করে দেখে, শুধু লেখে আর লেখে, দেয় সে পত্রখানা অজানা ঠিকানায় অসীমে পাঠায়,
শুনেছি ঐজন মরণে যা হারাবে,
নাকি তারচেয়ে শতগুন বেশী আবার স পাবে,
যদিরে ঐ গোলামের উপর, হয়ে যায় বিধাতার মন খোশ আর একটু তার দিলদরাজ ॥


পর্ব - ০৫


লোকে নাকি বলে,
শুনেছি মানুষ একটু বুড়ো হলে,
শুধু খাই খাই করে আর অকারণে বেশী কথা বলে,
উপরে উঠিতে ও রহিতে চায় দুহাতে মোরে ঠেলে,
যারা আমারে দেখিতে নারে,
অনেক দীনতা ওরে তবু নাহি কভু কারো কাছে হারে,
তামাসা ও মজা করে সকলে,
কত বাকা কথা বলে আহা ইংগিতে ও কৌশলে,
বেশী বিদ্যান যারা,
তারাইতো মনেহয় যেন দিক-পথ ও দিশাহারা,
চোখ থেকেও দিনের আলোয় ভালো দেখতে পায়না তারা,
মিথ্যা, মন্দ, ভুল ও বিভোর ভোগের নেশার ঘোরে মত্ত ও মাতোয়ারা,
বেশী ধন এমন বিত্তশালীগণ, যেন সে এক মজা করা তিরস্কার ও বিদ্রুপের ছলে ।
বুঝেনা ঐ বোকার দল,
আখ্যা দিতে চায় মোরে পাগল,
দেখেছে মোর কিছু নাই, ভেবেছে বুঝি তাই দূর্বল,
যদিও ফেলিতে চায় মোরে ঐ দলে,
আমি নহে ওরে আসলে, আবু হকে কহে জোর গলে, বরং তারাই রয়েছে বিফলে ।
আমার স্বজন,
হয়েছে বেশী বিদ্যা ও ধন,
ঝকঝকে পোষাক ও চকচকে বদন,
দেখেছি দিনেদিনে,
হয়েছে মাথাভারী মহরাজার ঋনে,
অনেক ছোট হয়ে গেছে তাদের মন,
বন্ধ ঘরের সকল জানালা দুয়ার ফুটেনি তৃতীয় নয়ন,
কিছুই নহে আসল, নকল সোনা করে ঝলমল, সকলই অভিনয় ও প্রহসন ।
জানেনা গোপনে মহারাজ,
করে দেয় সহজ ও সমাপন তার প্রিয় গোলামের সব কঠিন কাজ,
যা নাহি আর নহে প্রয়োজন,
দিয়ে ও নিয়ে করে সব শূন্যতা ও দীনতা পূরণ,
এক ধন্য জীবন,
ভক্ত প্রিয় গোলামগণ,
এলোমেলো সবকিছু কে সাজালো হন পরিপাটি করে গুছালো যেন তা জনমের তরে করে দেওয়া ভাজ ॥
নহে ওরে এক রঙের ফানুস,
হতে চাই আলোয় ভরা একজন ভালো মানুষ,
মনিবের প্রিয় গোলাম দাস,
মহারাজার কুটুম হয়ে পরম আনন্দ সুখে বারমাস,
তার শাহী অতিথিশালায়, বিনা ভাড়ায় ও হাজার মজায় জনমভর বসবাস,
ইজারা নয় বিনাদামে কেনা,
আর যখন ওরে, যেথা কোন মরণ হবেনা,
ঐ সুখ ও ধন মহাজন, আর কখনও কেড়েও লবেনা,
ঐ সে বিশাল রোশনী ছড়ানো খুশবো ভরানো পাথর খঁচিত প্রাসাদখানা,
আপন সাধনার সাধন, বিশ্বাস ও কর্ম্মেই যা হয় হয়েছে অর্জন, চিরস্থায়ী ঐ মালিকানা,
তা নহে ওরে খাস,
নাই খাজনা কর একেবারে মিরাস,
কেউ বলে চল্লিশ, কেউ বলে না, তা ওরে অগনন,
যেথা ষোড়শী রুপসী, স্বচ্ছ রেশমী পোষাকের প্রসন্ন বদন ঘুরঘুর হুরগণ,
শুধু হর্ষ উল্লাস ও ভোগ আর বিনোদন,
যখন যেমন যেভাবে যতক্ষণ চাহিবে আবাসিক ঐ রাজ-অতিথির মন,
মুছে দেওয়া সব দায়-ঋন গুনা,
নাই কোন বাধ, নিয়ম ও বিধানের নিষেধ মানা,
তার ঐ ঝিল-বাগানের প্রাসাদখানার, চৌহদ্দি সীমানার যেমন ইচ্ছে তার, সে যে এক স্বাধীন ও স্বেচ্ছাচার যুবক রাজ ॥