আমার খুব ইচ্ছে কুমড়ো ফুলের স্নিগ্ধতায় হারিয়ে যাই,
মধুমক্ষিকার আহরিত মধু কিভাবে চুষে
আর দুরুদ পড়ার শব্দ গুলো শুনতে বড্ড ইচ্ছে আমার,
ফুলের রঙ এত সুন্দর কেন, কেন তাতে আবার ফল হয়,
সেগুলো সবইতো আমাদের শরীরের জন্যই নানাহ ভিটামিনের কাজ করে
যা প্রত্যহ আমাদের প্রয়োজন কিন্তু কে দিলো তা?
তার জন্য প্রশংসা ও শোকরিয়া আমার তোমার
করা দরকার বৈকী, ভোলে যাই বলেও তিনি তুলে নেন না
হিন্দু বৌদ্দ খ্রিস্টান নামধারী মুসলিম মোমিন মুসলিম
সবাইকে সে গুলো বক্ষন করান তিনি।
আমার বড্ড ইচ্ছে পাখিদের মুখে আল্লাহর প্রশংসা শোনার,
কিন্তু আমি তা শোনার মোমিন হয়ে ওঠিনি
কেননা পাখিরা সর্বসময় শুধু আল্লাহর উপর ভরসা করে চলে,
ওরা প্রতিটা দিনেশুধু খেয়ে নেয়, সনঞ্চয় রাখেনা।
আমার তাদের কাছে গিয়ে ঘুম নির্ঘুমের কথা শুনতে হয়।
কিন্তু আমি এখনো সেই পর্যায়ের মানুষই হলাম না
তবু আমার বড্ড ইচ্ছে ফুলের কাছে, পাখির কাছে যেতে।
ওদের প্রাত্যহিক চলা ফেরার খাওয়া দাওয়ার রুটিন
আর স্রষ্টার গুণগানে মশগুল থাকতেও ওরা ভুল করেনা
যেমনটি আমার আমাদের হয় হয় হয়না।
তাই আমার বড্ড ইচ্ছে ওদের থেকে শিক্ষা নেয়া।।
২৮/৪/২০১৭ বিকাল ৩:৩৬