ভাগ্য সাথে শূন্য হাতে চলছি একা পথে
রাত্রি তিমির নিদ্রা রানীর
কে জানে ভাই কখন কি যে ঘটে,
তাই মস্ত ভয়ে ব্যাস্ত হয়ে
পা ফেলি ভাই লোকলকিয়ে
পিছন হতে কখন কে যে হাতটি চাপে কোষে
উহঃ গা দুলিয়ে ওঠে।


ওমা! সামনে ওটা কি,
লম্বা মতো চিকনা যত চিনাই বড় দায়,
না-না,বলবো কিরে?কে ওটারে
হঠাৎ যদি আসে তেড়ে,বাচাই হবে লয়।


নাকি পিছন চেয়ে ফির মারি ছুট,
ভাবি কি আর সবিতো ঝুট।
এই বুঝিরে আসলো তেড়ে
ঘাড় বুঝি মোর ভাঙলো ওরে,
কে জানি কেন আগবাড়িয়ে
আসতে গেলাম রাত দুপরে।


দূর কি ভাবি সব,অলক্ষুণে
ক্ষানিক সময় আনুমনে
হ্যা-হ্যা লজ্জা বড় তায়,
জুয়ান ছেলের বেহাল দশা
শুনলে লোকে হাসবে খাসা
বাচাই হবে দায়।


তারচে বরং সামনে এগোই
কি আর হবে? ঘটের লেখাই,
শিক্ষা হলো বড়ই হলো-তেপান্তরের ঘূর্ণিই ভালো
করবোনা আর মাতব্বরি,শুধুই এবার ঘরে ফিরি
বাঁচাও খোদা এখন শুধু, পাপীর মুখে তোমার দোহাই।


এ কি! এতো কাক তাড়ুয়া
ছি ছি বড্ড বোকা হনু,
এই ন্যাড়া দাটা বড়ই জাতা
সুযোগ পেলেই করবে ন্যাকা
ছোট্ট ক্ষেতে মধ্য রাতে
কে রাখে এই চানু''
তার উপরে হাড়ির পিঠে ত্যাড়াব্যাকা মাথা।


বাবা! এতো মস্ত বড় ধোঁকা
একটু হলেই পোটল তোলায় যাইতে হতো একা,
একুল ওকুল সব মিলিয়ে
কে জানে ভাই সেথায় আবার কীসের পেতাম দেখা।