ঘোলাটে হয়ে আসে দু চোখ
হিমেল অশরীরী বাতাস বেয়ে, বয়ে চলে নীরবতা
নির্মম প্রয়াস চলে সুদূরের ঐ এক ফালি চাঁদ টাকে নিজের করার
কংক্রিটের চার দেয়ালে ধোঁয়ারা অবিরাম ধাক্কা খায়
আর ঠুংঠাং শব্দে নিষিদ্ধ তরল কাঁচের দেওয়ালে বেজে ওঠে
জ্বলনের আঁচে ধ্বনিগুলো জলন্ত হয়
অবশেষে ঝিমুনি আসে
না পাওয়া স্বপ্নের জ্যান্ত দেহটা লুটিয়ে পরে
অজান্তেই নিষিদ্ধ তরল শরীরের অলিগলিতে মিশে যেতে থাকে
ভাবি নিদ্রা অচেতন করে তার জবানিকে
আসবে কি প্রভাত লাল শরীরে জীবন নিয়ে
ফিরবে কি জীবন্ত হয়ে ঐ কালো ধোঁয়ার গুহা থেকে
ধরবে না কি তলোয়ার?
নিষ্প্রভ করতে আগুনকে!