প্রশান্ত অধিকারী।


যৌবন উত্তির্ন কবি।
প্রতিদিন উপরে ওঠে।
সিড়ি বেয়ে।


দর্জার বাহিরে ধাপে ধাপে ষোড়শীর পাদুকা।
আলাদা আলাদা করে  কবিকে ভাবায়।
কবির ঘুম কেরে নেয়।
অদেখা যুবতীর আপাদমস্তক ভাবনা।
কবি ভোরে ঘুমায়।
অসময়ে ওঠে।


কারনে, অকারণে সিড়ি মারায়
চেতনে অবচেতনে ও পাদুকার চরন খোজে।
গত রাতগুলির কল্পনার নারীকে মিলিয়ে নিতে।
মেলে না।


সিড়ি মারিয়ে কবির পা ব্যথা হয়।
ভিতরে বিসন্যতা বাড়ে।।
কবি সময় পাল্টাতে চায়।
কিন্তু ঘুম আসে না।
বিরক্তি নিয়ে আবার অনিয়মে ঘুম আসে।


পুঃন সিড়ি মারায়।
একবার অন্তত ও পাদুকায় যে চরন পরে তা দর্শনের আশায়।
আশা থেকে যায়- হয়ত কোন দিন মিলে যাবে কল্পনার বাস্তবতা।
তাই অনিয়মে সিড়ি ভেজ্ঞেই চলে কবি।
তার লেখা কবিতার চিত্রায়নের খোজে।