দু পা চললেই যখন নদী,
তখন বদ্ধ পুস্করিণীর কাছে কেন যাবো ?
বহতা জলে স্নান নিরবধি।
হে স্রোতস্বিনী, বলো , কোথায় দাঁড়াবো ?


শব্দের প্রান্ত ধরে টানি।
তারপর সেই ঝর্ণার রিনিঝিনি কণ্ঠস্বর।
মাধবীলতার কানাকানি।
তোমার বলা শব্দগুলি হয়েছে অবিনশ্বর।


***       ***      ***


ভালো-মন্দের কথা বলো।
কোনো শব্দ কাটতে গেলেও তো সন্ধি লাগে।
কথার মাত্রা কি কথাকেও ছাড়ালো ?
এ বড়ো বিচিত্র খেলায় মেতেছো, বিরাগে।


প্রেম এক পরিযায়ী পাখি।
ঠিকানার খোঁজে যেতে রাজি তেপান্তর পার।
হৃদয়ের ঋণ, আজও আছে বাকি।
রঙধনু পালক ছাড়া আর কিছু নেই হারাবার।