সেদিনও দাঁড়িয়ে ছিল উপোষী পুরুষ।
অতলান্ত সরোবর, ডুব দেওয়া বাকি।
মর্মর ভাস্কর্যের খুব কাছে যেতে ভয় হয়।
যদি হঠাৎ ত্রিযামার পর্দা উঠে ভোর
চিত্রার্পিত প্রেমিকের চোখে স্বপ্ন ভাঙ্গায় !


তবুও সে জেগে উঠে কাছে যায় তার।
কলাপীর মতো কিছু পালকের বাহার।
অনুচ্চারিত শব্দেরা ঠোঁটে বাসা বাঁধে।
উষ্ণ কবুতরীর স্থির বৃন্তে অমৃতের স্বাদ।
মৃদু স্পর্শে আলো ফোটে দুর্গম গুহায়।  


আজও দাঁড়িয়ে আছে উপোষী পুরুষ।
অহল্যা হয়েছে উর্বর। সে ঐশী এক পাখি।
জীবন্ত ঈশ্বরীর খুব কাছে যেতে ভয় হয়।
যদি হঠাৎ অত্যয়িত কাল ঘনায় ঘোর।
সমর্পিত শরীর জানে, চেতনা কাঁদায়।