ভালোবাসা কারে বলে ? তা কারো মতো করে বুঝিনা
তোমাকে লেগেছে ভালো দেখেছি যে অপার সম্ভবনা ।
আমার ভগ্ন স্বপ্ন পূরণে তোমায় ভেবেছি যথোপযুক্ত
তাই তোমার প্রতি আমি যার পর নাই হয়েছি অনুরক্ত ।


আমার প্রতিচ্ছবিই তো দেখেছি তোমারই দেহ মাঝে
তুমিই যেন আমি ভাবছি তাই রাত দিন সকাল সাঁঝে ।
অবিশ্বাস্যভাবে তোমায় নিয়ে নেই মন্দ কামনা বাসনা
তোমায় দেখেই জেগেছে বিশ্বাস পেতে স্বর্গের ঠিকানা ।


তোমার কাছে এসে আমার জীবনটা আমূল বদলেছে
প্রথম যেন কেউ আমার উপর তারই প্রভাব ফেলেছে ।
অন্তরাত্মা যেন হয়েছে আরো পবিত্র থেকে পবিত্রতর
জানি না তুমি এটাকে কোন দৃষ্টিকোণে বিশ্লেষন কর ?


শেখাতে গিয়ে উল্টো শিখেছি যেন তোমারই সবকিছু
তাই আদা জল খেয়ে আজ অব্দি রয়েছি তোমার পিছু ।
জানি না এভাবে কেউ কারো দ্বারা হয় নাকি প্রভাবিত
তাই তুমিবিনা জীবন অচলের সম্ভাবনা দেখছি নিয়ত ।


তোমার নির্মোহ নিষ্পাপ আত্মায় খুঁজে পেয়েছি প্রশান্তি
ঐ সৌম সুন্দর মুখখানি দেখলেই দূর হয় সকল ক্লান্তি ।
এতো অনন্তকালের যুদ্ধাহত শ্রান্ত যোদ্ধার নিবিড় ছায়া
এ ভালোবাসা জুড়ে আছে তাই রাজ‍্যের নিষ্কুলশ মায়া ।



রচনাকালঃ- রাত ১১:৫৬টা, শনিবার, ১৪ জৈষ্ঠ্য ১৪২৯,২৯ মে ২০২২, মিরপুর, ঢাকা ।