নওজোয়ান বিপ্লবেরা বেপরোয়া
জীবন যাপনে উন্মুখ ।
যত যেনা ব‍্যভিচার জুয়া জোচ্চুরি
নেশাতে খুঁজে সব সুখ ।
তাদের পথের বাঁধা বলে মানে না
তারা আল্লাহ্ নবী ।
বেপরোয়া বিপ্লবেরা তাই ধর্মকেই
বদলাতে সেজেছে বিপ্লবী ।
ভার্সিটি পড়ুয়া লীলারা আজকাল
প্রকাশ‍্যে করে কত লীলাখেলা !
ছেলেদের ঘাড়ে ভড় করে টানে
সিগারেট রাস্তায় দেখায় লীলা ।
আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত বলেই
কি তাদের গর্ব অশেষ ?
তারা যেভাবে চলতে চায় যেন
সেভাবেই চলবে দেশ ।
যতদিন থাকে তাদের ঐ রক্তের
গরমের ভরা যৌবন ।
রঙিন চমশা চোখে লাগিয়ে তারা
উপভোগ করে মৌবন ।
তাদের ভোগ বিলাসী অভিলাষে
কেউ হয়নি বাঁধা ।
যাজক পুরুত মোল্লাদের উঠতে
বসতে বানিয়ে ছাড়ে গাধা ।
কতেক আবাল বনিতাকেও তারা
করে ছেড়েছে বিপথগামী ।
যে যখন যার স্ত্রী হয়েছে আর যে
যখন যার স্বামী ।
দিনশেষে প্রকৃতির নিয়মে যখনই
তরা হল বৃদ্ধ মা-বাপ ।
রাজ‍্যের হতাশাগুলো তখনই তো
তাদের উপরে বর্ষে অভিশাপ ।
বৃদ্ধ বাপকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে তাদের
সন্তানেরা দেয় চম্পট ।
বলে কি করেছ মোদের জন‍্য তখন
তো ছিলে আস্ত লম্পট ।
ঐ লীলারা দেখলো যখন ভবলীলা
সাঙ হতে চলছে কি না ।
সন্তানদের লাথিগুতার সাথে দু'মুঠো
খেতে গালি শুনে ছিলেনা চরিত্রহীনা ?


রচনাকালঃ- রাত ১১.৫০টা, রবিবার, ১৯ কার্ত্তিক ১৪২৮, ৭ নভেম্বর ২০২১, মিরপুর, ঢাকা  ।