নাস্তিক নামের শেয়ালগুলো এর ওর চোখে
দিয়ে ধুলো শুধু চুরি ছেঁচড়ামী করেই খায় ।
রাত ভর হুক্কা হুয়া ডেকে ফিরে নিশ্চিত মনে
ঘুমায় অগত‍্যায় ঐ আস্তিকেরই আস্তানায় ।
আস্তিকেরা আল্লাহর ভয়ে ইয়া নফসী নফসী
করতেই তো উদয় অস্ত থাকে ব‍্যস্ত ।
পর পৌষ‍‍্য নাস্তিকেরা সেই আল্লাহর বান্দাকে
বিভ্রান্ত করতে নিজেকে সর্বদা রাখে ন‍্যস্ত ।
যেন খেয়ে দেয়ে কোন কাজ নেই আছে বেটা
লেগেই স্রষ্টার বিধান ও শ্রেষ্ঠ সৃষ্টির পেছনে ।
হাজারও অকাট‍্য প্রমান আর সুনিপুন বিজ্ঞান
ব‍্যাখ‍্যা সত্ত্বেও তারা বিভ্রান্ত ছড়ায় জনমনে ।
কিন্তু ধর্মীয় নাম, ধার্মিক পিতার সম্পত্তি আর
আস্তিক রাষ্ট্রের সুবিধা ছাড়েনা এক চুল ।
অথচ সারাক্ষন শয়তানের এই সওয়ারগুলোই
আড়ালে বলে বেড়ায় ধর্মই নাকি ভূল !
পৃথিবীর সভ‍্যতা মানবতা অর্থনীতি ন‍্যায়নীতি
এমন সবকিছুকে যেখানে গড়ে দিয়েছে ধর্ম ।
তারপরেও অন‍্যায় অবিচার বাড়লেও মানুষকে
তারা ধর্মচুত‍্য করাতে বলে ধর্ম নয় কর কর্ম ।
সাম‍্য মৈত্রী ভাতৃত্বের বন্ধনে সমাজটাকে বেঁধে
রেখেছে স্রষ্টার যত অমোঘ বিধিবিধান ।
ভোগবাদী অপরিনামদর্শী এই নাস্তিকেরা তার
খণ্ডাংশ তুলে ধরে নষ্ট করে ধার্মিকের ঈমান ।
নাস্তিক মানেই যেহেতু অবিশ্বাসী অকৃজ্ঞ আর
অকৃজ্ঞ মানেই সে তো অমানুষ ।
এদের বিভ্রান্তির মায়াজালে যে জড়াবে থাকবে
না তো তার ঈমান আমল জ্ঞান হুঁশ ।
নাস্তিক হবে না কি হবে সে তার একান্ত ব‍্যপার
আমি তাকে বলবো তার আগে তুই সব ছাড় ।
নিঃশর্তে আগে ছাড় আস্তিকের আস্তানা তাদের
শ্রম ঘামের ফসল আর সকল অধিকার ।


রচনাকালঃ- দুপুর ১:৫১টা, রবিবার, ৬ ভাদ্র ১৪২৯, ২১ আগষ্ট ২০২২, মিরপুর, ঢাকা ।