অযোগ্য আর লুটেরার দল সবই করে  
দখল বসেছে তারা পদে পদে ।
সুশীল সমাজ সব হারিয়ে আজ পড়ে
আছে যে এক মহাবিপদে ।
স্বদেশের আয় বাণিজ্যই বুঝেনা যারা
তারাই কিনা হয়েছে কর্ণধার !
তাদের হাতে সব সঁপে আমরা জনতা
রয়েছি নিশ্চিত নির্ভার ।
দেশীয় শিল্প বাণিজ্য একে একে বন্ধ
তবু দেশ ভাসে উন্নয়নের জোয়ারে ।
এই উন্নয়নের জাবর কাটতে সংসদকে  
বানিয়েছে বরং পশুদের খোঁয়ারে ।
রাষ্ট্রদূত বানিয়ে পাঠায় বেছে তাদেরই
যাদের নেই মোটে কমনসেন্স ।
মনীষা কৈরালাদের পিছে ঘুরঘুর করে
দেশে আনে নাকি রেমিটেন্স !
যেই রেমিটেন্স যোদ্ধারাই সহায় সম্বল
জানমাল খুঁইয়ে কামাতে যায় টাকা ।
দেশেও প্রতারিত বঞ্চিত বিদেশেও সে
লাঞ্চিত বাড়ি ফিরে দেখে সবি ফাঁকা ।
তারা ঘরকা না ঘাটকা ভাবতেই লাগে
খটকা কেউ নেইকো তাদের পাশে ।
নেই প্রশিক্ষণ নেই দিকদর্শন হোক ব‍্যর্থ
কিংবা সফল কার কি যায় আসে !
দেশের এই সংকটকালে কর্তাদের চক্ষু
উঠে কপালে ভরসা এখন রেমিটেন্স ।
মুক্তিযোদ্ধার পর ঐ রেমিটেন্স যোদ্ধারা  
যদিনা জন্মাতো তবে চুসতাম লজেন্স ।


রচনাকালঃ- রাত ১১:৫০টা, শনিবার, ১৫ শ্রাবণ ১৪২৯, ৩০ জুলাই ২০২২, মিরপুর, ঢাকা ।