মিঠাইয়ের চাপে পইড়া থেঁতলায়া গ্যাছে
পিঁপড়ার ফষ্টিনষ্টির ছলাকলা
সজারুল ভাই, কামনার দাঁতে কখন
ঘনায় শিরশির নপুংষক মোড়লের অন্ডকোষ জানে।
ন্যাড়া বেল গাছ খালি কইরেও আজো বেলতলা ছাড়ে নি
মাথার টাক জুইড়া বেশরমের কাঁচুলি।
বদি নেতায় আকামের ভীড়ে হারায়া ফেলছে কাম
জন্মদানের ধূর্ত খেলায় নিজেকেই অবলীলায়
দিয়েছো পুনর্জন্ম কতবার কত বেগানা শরীরে।
দুষ্টামীর ছলে কত সম্ভ্রান্ত খোলসের শর্মিলারা
শরীর বিলাইছে খোঁজা করা বেমরদের কাছে।
নগ্ন গেস্টহাউজে অপসতীর রক্তক্ষরনে
লাখো কোটি বার ধর্ষিত হইছে সুশীল পিতৃবিশ্বাস।
প্রেম প্রশয়ের নামে কপাটখুলে
যে ঘর পেতে দেয় শরীর ডাকাতির কারখানা
বিয়ে সেখানে কতটা কঠিন যজ্ঞ জানো?
ও বাড়ির ভাবির ভেতরে বাইরে যে চলছে
নৈর্ব্যক্তিক রসের ফোয়ারা সেই স্রোতের
শেষে দেখি দাঁড়িয়ে আছে প্রবঞ্চনার পাহাড়
যে পাহাড়ে রোজ একশকোটি বিশ্বাস বলি দেয়
হাবাগোবা রজবালি ভাই।
বলি দেয় তার পাঁচটা পন্ড পরিচয়ের প্রবঞ্চিত
উত্তরসূরির সম্বোধনের নাটকীয়তাকে।
আন্ধার রাইতে গাঙ্গের জলে ভাইসা যায়
কত পুংটা আঁতাত।
বিশ্বাসের কালো রুমালে যতই চোখ বাঁধুক
শ্রাবনীর বারো ভাতারী মা-খালার জোট
জীবিত মেয়ে মানুষের নিস্কলুষতায়
বিশ্বাস আজকাল আসলেই স্ববিরোধী অঙ্গীকারের
স্লোগান।


বিধবা অবহেলিত আনাড়ী কপালপোড়া কাকলীদের
যেভাবে ভর্ৎসনা করা হয় দেশে
সেভাবে যদি পরিশীলিত ভাসমান পতিতা অনুড়াকে করা হতো ঘৃণা!!


যে শরীরে তোমার জন্য উদ্দেশ্যবাতিক
সান্ধ্য আইন জারি হয় রোজ
সে শরীরেও হয়তো খায়েশের
উদ্দিষ্ট নিয়ে কবেই বয়ে গেছে হরমুজ।