মুখোশগুলো রঞ্জিত
সমাজের নিত্য  নতুন নাট্যে।
গোলকধাঁধায় ব্যস্ত মানুষ
মুখোশের পূজা করতে।
ক্ষুদ্র প্রসাদ পেয়ে
প্রণামি দেয় আত্নবিশ্বাস।
বিবেচনাবোধের ঘর পোড়ায়
অন্ধত্ব করে বিস্তার।


মুখোশগুলো স্বেচ্ছাচারী
অধিকারগুলো ইচ্ছেধারী।
মৃত্যুগুলো দুর্ঘটনা বলে
আর দুর্ঘটনাগুলো মৃত্যু বলে।
শোকসভাকে জলসা বলে
কালো পতাকাকে বিজয় বলে।


প্রাসাদগুলোর  উচ্চতা বাড়ে,
বস্তিগুলোয় আগুন জ্বলে।
স্বপ্নগুলোর  ঘুম আসে
তবুও মুখোশগুলোকে বিশ্বাস করে।


ক্ষুধার জ্বালায় মরতে থাকে,
প্রসাদ দিয়ে সুস্থ বলে।
মুখোশের দালাল বাড়তে থাকে
কলমের কথা কমতে থাকে।