লিখেছিলেম তারে আমি এক পত্র, ধরতেই পারেনি সে তার মর্ম্ম অথবা সুত্র,
না ছিল বালাই চাকচিক্যর, না ছিলও উল্লেখ একটি বাক্যর,
শুধু ছিল চিহ্ন এক আশ্চর্য্য জনক, ভিন্ন অর্থে নড়ে যদি টনক।
খাটো করতে তার দক্ষতা, অথবা ছোট করতে, সরল সজীবতা, মোটেই ছিলনা এমন কোন কথা,
অথবা এটাও হয়নে বলা, যারা কোন রকমে করে ছলা কলা,
তারই করা কাজের ষোলোয়ানা, কৃতিত্ত্ব নিয়েছে দিয়ে ফাঁকি খানা।
বলা হয়েছিল শুধু এক কথা, আত্মতৃপ্ত না হয়ে অযথা,
কর্ম্মে যাতে দেয় আরো মন, সুখময় হবে সমাজটা যখন,
কারণটা তার ভাল ভাবেই জানা, লেখায় যে তার আছে মুনশিয়ানা,
এ কথা জানা থাকা সত্ত্বেও, ভুগছিল আত্মতৃপ্তিতে এক অর্থে,
ভেবেছিল পৌঁছে গেছে এক স্তরে, যা লিখবে তাই বিকোবে থরেথরে।