চপল মন যখন তখন
কৃষ্ণকলি দেখেই উথলি ওঠে,
অথচ পেলেও হিরণ বরণ
কিছুতেই ছোটেনা, মোটেই পিছে।

গাত্র বর্ণ শ্যামলী হলে
মনটা তার ধবলই হবে,
চক্ষু কর্ণ যদিও বলে
এমনটাই নয় সত্য ভবে।

হেলায় কতজন দিয়ে প্রবঞ্চণ
ভোলা ভেবেই ঠকিয়ে তারে
খরায় ভরিয়ে রেখে যৌবন
ঘোলা জলেতে মছলি ধরে।

এসত্বেও সে জপে কল্পনা,
বসন্তে এসে ভর বিকালে
দর্শন দিয়ে অসিত বরণা,
বাঁধবে তারে পিরিত জালে।

তাইতো আজ সে মাছরাঙা
পাখির মত অপেক্ষা করে,
দীঘির ঘাটটি হোলেও ভাঙ্গা,
প্রীতির মীণাক্ষী আসতেও পারে।