অনেকেই ভাবে শাকাহারী মানেই ব্রহ্মচারী
শাকাহার-এর সঙ্গে হিন্দু ধর্মের একটা যোগ আছে
কিন্তু না, ভুল ধারনা... শাকাহার বিজ্ঞান সম্মত
কেবল 'ভাইব্রেশন' যুক্ত শাকাহারের সাথে।


পৃথিবীর সব কিছুতেই ভাইব্রেশন আছে
গাছ, পাথর, খনিজ, মানুষ, পশু...  সবেতে
খাবার দাবার কোন কিছুই বাদ যায় না
মাপা হয় পদার্থবিদের নামে......হার্জে।


এটা সত্যি যে, কোন খাবারের ভাইব্রেশন কম
কোন খাবারের ভাইব্রেশন  একেবারে পরিপূর্ণ
কিংবা কোন খাবারের ভাইব্রেশন মাঝামাঝি
হয়ত বা কোনটার ভাইব্রেশন একেবারে শূন্য।


সুুস্থ মানুষের শরীরের ভাইব্রেশন ৬২-৭২ হার্জ
এই ভাইব্রেশন ছাড়া শরীর ঠিক চলতে পারে না
এই ভাইব্রেশন না থাকলে ভাইরাস, ফাঙ্গি
বা ব্যাকটেরিয়া আক্রমন করতে ছাড়ে না।


সঠিক ভাইব্রেশনে ইমোশন প্রশান্ত ও পজিটিভ থাকে
নেগেটিভ চিন্তা বা ইমোশন মস্তিষ্কে আসে না
কিন্তু কম হলেই প্রতিরোধ শক্তি কমে যায়
টক্সিন জমা হয়, রোগ কারো ধার ধারে না।


তাই সেই খাবার শরীরের পক্ষে ভালো
যাতে ভাইব্রেশন একেবারে পূর্ণ
আর সেই খাবার বর্জন করা উচিৎ
যার ভাইব্রেশন রেট একে বারে শূন্য।


ভাইব্রেশন রেট সবচেয়ে বেশি তাজা ফলে
শাক সব্জীতে, শুদ্ধ পরিশ্রুত জলে
সামুদ্রিক ভেজিটেশনে ও চাক ভাঙ্গা মধুতে
একেই মানব শরীরের উৎকৃষ্ট খাবার বলে।


মাঝামাঝি ভাইব্রেশন আছে যে কোন বীজে
ঘরোয়া দুধ, ছানা, ঘি, দই, মাখন বা ঘোলে
ঘরে পোষা হাঁস মুরগীর ডিমে, নদীর মাছে
আর চোখের সামনে ভাঙ্গিয়ে দেওয়া তেলে।


কম ভাইব্রেশনেরর খাবারগলো হলো
প্রসেসড্ ফুড, ক্যানড্ ফুড, ফ্রোজেন ফুড
ফাস্ট ফুড, মাইক্রোওয়েভড্ ফুড
মার্গারিন ও জেনেটিক্যালি মডিফায়েড ফুড।


যে সব খাবারে ভাইব্রেশন শূন্য তা হলো....
ইনফ্যান্ট ফরমুলাজ, প্যাসচুরাইজড্ দুধ
বিফ, চিকেন, ল্যাম্ব, পোর্ক বা অন্য মাংস
চিজ, চিনি, ময়দা, কৃত্রিম সুইটনার, ওষুধ।


মানব শরীরের ভাইব্রেশন বা ফ্রিকুয়েন্সি মনিটর
উদ্ভাবন করেন আমেরিকার ব্রুস তাইনিও
তাই শাকাহার ধর্মীয় না বিজ্ঞান সম্মত
নিজেরাই বিচার করে বুঝে নিও।