কবিতার যদি সোনালি শৈশবের ঘ্রাণ না থাকে
তাহলে কিসের লাবণ্যময় কবিতার চয়ণ
মুখে হাতে পিঠে সব জায়গায় শৈশব
নদীমাতৃক হেঁটে যাচ্ছে বালুচর হাসছে
ফসল ভরা মাঠ আর মাঠ যেনো নবান্নের
গন্ধ পাগল! শ্রাবণের চোখে থৈ থৈ জল
তারপরও শৈশব দীর্ঘশ্বাসের অনল
এটাই সত্য একটা মৃত্যু দেখে না শৈশব
অতঃপর ঐখানে নিঠুর শৈশবের চিহ্ন নেই
এখানে খুঁজে ফেরে কবিতা সুখের শৈশব।


২২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০, ০৫ জুন ২৩