কথা কয় ইতিহাস- বেঁচ্চে থাকে -থাকবে ইতিহসা ! বাংলার লাল সবুজের প্রান্ত জুরে-আকাশে বাতাসে পথে ঘাটে;
সেই দিন ২৫শে মার্চ কালবৈশাখি মেঘের শুধু গর্জন আর গর্জন। ফিরোজ মামা মেজিনগানের গোলা হয়ে সামনে যাচ্ছিল তখন-
হঠাৎ পাঞ্জাব সেনারা ঢাকা ইউনিভারসিটির ভিতরে না -না কিছুতেই যেতেদিছিল না-পথে নানান মুখি বাঁধা, ঢাকা ইউনিভারসিটির হলে হলে গুলির বৃষ্টি
ভেসে যাচ্ছে রক্তবন্যা -ভিজে যাচ্ছে রক্ত লাশ আর লাশ,
কি সুভাগ্য প্রসন্ন বেঁচ্চে গেলো ফিরোজ মামা-
হয় তো বীর কমান্ডোরের লাল ব্যাচ ধারণ করে যুদ্ধ করবে বলে !
কথা কয় ইতিহাস- বেঁচ্চে থাকে -থাকবে ইতিহাস ! সেদিন মামার কাছে থেকে না শুনলে জানা হতো না মার্চের গণহত্যার কি? তাঁর নির্মম বর্ররতার ইতিহাস।
তারপর-
শুরু হলো মা মাটিকে মুক্ত, স্বাধীন করার লড়াই-
জানালম বীর কমান্ডোর বেসে ঐ সারি সারি কলাগাছের অচ্ছ্বন সারিয়াকান্দির বীর সন্তানদের কামান্ড প্রশিক্ষন দিতেন - ফিরোজ মামা।
পথে ঘাটে কত শকুন হায়নার মিছিল-
তবুও মামাকে ‘পশ্চিম পা চাটা কত্তো চুদির ভাই’ কফিল রাজাকার ধরেদিয়েছিল-কিন্তু
সেখানেও মামা বিজয় হয়েছিলেন !
তারপর-
নয় মাস যুদ্ধকরে স্বাধীন হলো বাংলাদেশ ! আর মামা পেলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা বীরত্বের সনদ ।
আমাদের সোনালী গৌর্ব- ইতিহাস করবে সৌরভ-মামা ফিরোজ উদ্দিন- ফিরোজ মামা এতটুকু বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে ভুল না -
ভুল না ।


২৫/০৩/১৭
-----------