ও কলম বন্দু মোর তুমি,
ভেবেছিলাম ছোবনা তোমাকে আর আর কোনদিন !
লিখবোনা আর কোনকিছু তোমাকে দিয়ে ।
কিন্তু হেরে গেলাম তোমার কাছে,
পারলাম না তোমাকে না ছুঁয়ে থাকতে !
যখন বুকের ভিতর লুকানো যন্ত্রনা গুলো জ্বলে উঠে ,
তখন তোমার সাহায্য ছাড়া আমি , কি করে ,
কি ভাবে আমার দুঃখ গুলো প্রকাশ ঘটাব ।


কি ভাবে সকলে বুজবে আমার মনের লুকানো আবেগ !!
আমিত সতত আমার অনেক দুঃখ আর কস্টের কথাই বলতে পাড়িনা ।
আমার কথা!!
সেতো প্রকাশ মেলে লহিত ভোভা কান্নায় ।
ও কলম বন্ধু মোর তুমি, মোর প্রিয় তুমি কলম ।
তুমিত বন্ধু জানো ?
আমি এই সমাজের মানুষের কাছে ,
চিৎকার করে বলতে পাড়িনা ।
আমার বুকের ভিতরে কি কষ্ট আর যন্ত্রনা ।


আমি ভেবেছিলাম তোমাকে ,
আর কোনদিন সাথে রাখবনা ।
কিন্তু তুমি যদি আমার সংগে না থাকো,
তাহলে ত আমার আপন সংঘি বলতে !
আমার পাশে কেউ থাকবেনা ।
আমার মনে হয় এই পৃথিবীতে !
আমাকে বুজার মত একটা লোকও নেই ।
তবে তুমি বন্ধু কলম হয়েও ,
আমার দুঃখ আর কষ্ট গুলোকে-
ফুটিয়ে তুলতে পাড়ো
তুমি কবিতার ছন্দে ।
যার দরূন আমি তোমাকে ,
এত বেশি ভালবাসি ।
আর তোমাকে মোর সংগে রাখার চেষ্টা করি ,
যে বন্ধু বিপদে পাশে থাকে ,
সেই ত হলো প্রকৃত বন্ধু ।


ও কলম বন্ধু মোর তুমি,
ও কলম তুমি শুধু আমার প্রিয় বন্ধু নও!
তুমি হলে পৃথিবীর বুকে সকল জ্ঞানী মানুষের বন্ধু ।
যতদিন বেচে থাকবে পৃথিবী ,
তত দিন তুমিও-
থাকবে সকলের কাছে আপন হয়ে ।


অ বন্ধু কলম তুমি ত এমন ,
এমন কোন রোগ নেই , যে রোগ তোমাকে দুর্বল করে!
তোমার ভয় নেই , তোমাকে কেউ থামিয়ে দেবে ,
যার কোন মৃত্যু নেই ,
তুমিত চিরো অমর হয়ে থাকবে ,
যতদিন থাকবে পৃথিবী ।