বাতায়নের পার্শে দাঁড়িয়ে সেদিন,
ফিস ফিস কণ্ঠে বলেছিলে,
‘প্রাণের প্রিয়তমা!
থাকো জনম জনম-
জীবন তরনীর সঙ্গিনী হয়ে।’
আনন্দ উদ্যেলিত আত্নায় উৎফুল্ল্য চিত্তে,
সুস্বাগতম জানিয়েছিলাম।
মন-প্রাণ সোঁপে দিয়ে রিক্ত সিক্ত ভক্ত হয়েছিলাম।
এই তপ্ত হৃদয়ের কামনা বাসনা সাধনা তুমি।
তাই রঙধনুর সপ্ত রং এ রাঙিয়ে,
নাকে নলক,হাতে স্বর্ণবালা,মাথায় রেশমী ঘোমটা দিয়ে,
বকুল-করবী-শিউলী-গোলাপ গাঁথা মালিকা হস্তে,
গভীর প্রত্যাশায় পথ পানে চেয়ে আছি।
তুমি আসবে!তুমি আসবে!
এসো জ্যোস্নালোকে সমুদ্র সৈকতের বালুচরে।