জ্বলন্ত যৌবনা এক যুবতীর প্রেমে পড়লেন এক মধ্যবয়স্ক এবং সভাবতই বিধ্যস্ত মহামানব। মধ্যরাতে কম্পিউটারের পর্দায় যুবতীর শরীর দেখতে দেখতে মহামানবটি বুঝলেন এ প্রেম একেবারেই 'অবীর্য প্রেম'।  ইচ্ছেশক্তি দিয়ে হয়তো চামচ বাঁকানো যেতে পারে কিন্তু শিথিল পেশীকে জাগানো যায় না।  পরেরদিন ব্যাংকে গিয়ে বুঝলেন প্রেমিকার বাড়ি নাইজেরিয়াতে।  পেনসনের শেষ সম্বল টুকু হারিয়েও যেদিন দেখলেন বাড়াভাতের থালার কোনে কোনো ছাই নেই, সেদিন কেন যেন স্ত্রী কে 'মা' মনে হল।  মধ্যরাতে এক মাতাল বাড়ি ফিরে দরজায় দুমদাম লাথি: 'আজ তোর লাশ ফেলে দেব'।  ঝাঁটা হাতে রণচন্ডি বৌ দরজা খোলে। 'ও আমার সুস্মিতা সেন', বউকে জড়িয়ে ধরে চকাস করে চুমু, তারপর হড়হড় করে বমি।  বৌ চুপচাপ নোংরা পরিষ্কার করে। মাতাল কে ধুয়ে মুছে খাটিয়াতে শুইয়ে দেয়। আশি বছরের এক বৃদ্ধ প্রবাসী দেশে ফিরে গ্রামের স্কুলে যায়। পুরোনো বটগাছের গায়ে আবিষ্কার করে এক গুপ্তধন, 'অনিমেষ + মালতি' ।  বুড়োর চোখে জল। এক পাগল প্রেমিককে প্রেমিকার বাবা ঘাড়ধাক্কা দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেয়।  ছেলেটি  ফেবুকে পোস্ট করে ' মারো যদি কলসির কানা, তাই বলে কি প্রেম দেব না '।