তপ্ত রৌদ্রময় আলোকরশ্মি তে যেমন উত্তপ্ত বালি কণা,
ঠিক তেমনি শীতের শীতল বাতাসে শীতলতা র মূর্ছনা।
যেমন; আকাশ পাহাড় থেকে বাতাসে ভেসে আসে গরমে র তীব্রতা,
তেমনি করে শীতের আকাশ থেকে নেমে আশে শীতলতা।
গরমে র দুপুরে প্রচণ্ড গরমে ক্লান্ত শ্রমিক স্নানে গরম জল,
ঠিক তেমনি শীতের দুপুরে শীতল বাতাসে বরফ জলে স্নান অবিরল।
কি বা আর করার অসহায় শ্রমিক মোরা মেনে নিতে হয় সব,
আকাশে শীত, বাতাসে শীত, শীতের ছোঁয়ায় চলে কলরব।
প্রকৃতির নিয়ম মেনে নিয়ে মোরা করে যাই মরু ভূমিতে কাজ,
কিবা গরম আর কিবা শীত? এভাবেই চলে আস জীবনে সাঁঝ!