গ্রামের মানুষ ভাবে বসে সবই মোদের গেছে
সহায় সম্বল সুখের জীবন সবই ফক্কর নিছে।
জীবন খানা আর চলেনা করবো কিসের ভয়
ভয় পালাইয়া কাটছে জীবন শুধু বিষাদময়।
পেটে নাইতো দানাপানি এতো লোকের গ্রাম
কেমনে মানুষ বেঁচে রবে কিবা করবে কাম।
গ্রামের মানুষ ভাবে মনে এমনি কেমনে হয়
সব মানুষে ঐক্য হবো আর করবো না ভয়।
যুব সমাজ রাত বিরাতে ঘুরছে সকল পাড়া
তলে তলে গ্রামের মানুষ ঐক্যে দিছে সারা।
অতিষ্ট আজ জীবন খানি মৃত্যু যদি আসে
হাসি মুখে মরে যাবো থাকবো সবাই পাশে।
প্রতিরোধের দুর্গ তারা গড়ছে ঘরে ঘরে
কঠিন ঐক্য গড়ছে তারা একে অন্যের তরে।
সুযোগের অপেক্ষায় থাকে কখন আসবে ক্ষণ
আযাব থেকে মুক্তি মিলতে চলে যাক জীবন।
-----------------------------------------------------
মোট ছয়টি পর্ব-আগামীকাল থাকবে সুখীপুরের উপাখ্যান-পাঁচ
-----------------------------------------------------
[বন্ধুগণ, এই লেখাটি একটি কাল্পনিক ধারণা মাত্র! এর সাথে স্থান, কাল, পাত্রের সাদৃশ্য খোঁজা অবান্তর। এনালগ যুগে এই ধরণের ঘটনার চটি বই হাট-বাজারে, বাসে, লঞ্চে বিক্রি হতো। গ্রামে-গঞ্জের সহজ সরল মানুষেরা পুঁথি বা পাঁচালির মতো সুর করে এই জাতীয় ঘটনাগুলো একজনে পড়তেন, অনেক লোক গোল হয়ে বসে শুনতেন। এই লেখাটি অনেকটা সেই টাইপের সাদামাটা শব্দে লেখা।]