খসে পরা টিকটিকির লেজের মতো


সূর্যের বিস্ফোরণ এখন শিরাধমনীতে


বিদগ্ধ রাতের সিক্ত স্থীর দৃষ্টিতে
আধ খাওয়া চাঁদ,
বড় বড় গাছগুলো দৈত্যের মতো
গিজগিজ করে রক্তে,
এ পীড়ার অংশীদার হওয়ার সামর্থ্য কারোর নেই।


চলতে থাকে ক্যাক্‌টাসে্‌র তৈরি চাবুকের প্রহার
আর মাঝে মাঝে ঝিম ধরে...


চড়ার ডুব সাঁতার জোয়ারের স্রোতে
নদীর পাড়ে, শ্মশাণের পাশে বসে দেখি


বাড়ি ফেরার পথে সব পুণরায় নতুন লাগে
এক রাশ আশা নিয়ে ঘুম পারানি গান শোনে,


তারপর আর কিছু কানে আসে না,
দমবন্ধ করা স্তব্ধতা, অন্ধের মতো হাতড়াতে হাতড়াতে
গাঢ় অন্ধকারে চোখ ধাঁধাঁনো উজ্জ্বল বিন্দু আহ্বাণ জানায় -


“সংসারে বাণপ্রস্থ এতদিন হল,
এবার সন্ন্যাস নে”