প্রত্নবিদের মতো খুঁড়তে খুঁড়তে
বেরিয়ে আসে স্মৃতির কঙ্কাল।
কিছু অস্তিত্বের অস্থি আজও রয়েছে অক্ষত,
অস্থিগুলো স্বস্তি পেলো কই?
বিবর্তনের সাথে পরিবর্তন হয়েছি,
সম্পূর্ণ নতুন হতে পারলাম কই?


কখনও খুঁড়তে খুঁড়তে উঠে আসে
বিকলাঙ্গ ভরা জীর্ণ বাক্স,
ছিন্নভিন্ন অঙ্কের খাতা -
যদিও অঙ্কটা শিখতে পারিনি এখনও,
উঠে আসে জীবাশ্ম, পাথরের ভেতর মূর্তি
বুঝতে পারি, ওটা পাথরও না, মূর্তিও না
ওটা প্রেতাত্মা!


ফের সব গর্তে ফেলে মাটি চাপা দিই,
পুঁতে দিই ফুল গাছের চারা।
কিছু পুরোনো কথা না তোলাই ভালো।