নাই বা জানলো কেউ
বুঝলোনা  অন্তরের  প্রবাহিত ফল্গুধারাকে,
রইলোনা কেউ আর সাথে।
অতিপ্রিয় যে আমার চলে যায় দূর পরবাসে
অবুঝের মত ভেসে অবাধ্য স্রোতে,
বৃন্ত থেকে যেন ফুল ঝরে অবেলায়  !!


নিভৃতে নীরব রাতে -
অশ্বিণী শুকতারারা আছে, রূপোলি জোৎস্না আছে,
আছে অতলান্ত নিশ্ছিদ্র নিকষ আঁধার ...
আছে হতাশা, বিনির্মান আছে
আর আছে শীতলতম  অন্তহীন এক নীরবতা ...
তরঙ্গহীন সমুদ্রের অপার নিস্তব্ধতার মত !!


তুমি কা’র কে কাহার –
বড় অব্যক্ত অজানা যে আজও!!


আধাঁর নেমে এলেও হিরন্ময় দ্যুতি দেখি পুর্ণগ্রহনে
অদৃশ্য সূর্যের চতুর্দিক দিয়ে –
উচ্ছসিত হয়ে বলি আহা কি অনির্বচনিয় “ডায়মন্ড রিং” ...
ভুলে যাই মধ্যগগণে  অদৃশ্য হয়েছে আজ
উজ্বল আলোর উৎস তরুন তপন!!


তবুওতো দেখি আছে -
রূপোলি জোৎস্না আছে, আছে নিশ্ছিদ্র অতলান্ত
নীকষ অন্ধকার ...
আছে অপার নিঃসঙ্গতা নীরবতার সাথে।
ভাবি বসে আনমনে - তবুও তো আছে ,  
আজও তো রয়েছে কেউ সাথে!!
============================
অমিতাভ (২২.৯.২০১৫)বাড়ি, সকাল ৭-০০