সেদিন জ্যোৎস্না বেয়ে গেলাম চড়ে স্নিগ্ধ চন্দ্রিমার দেশে..
কেমন যেনো ছন্নছাড়া আকাশ ছুঁয়ে এলাম শেষে…
পথে পেলাম স্পীড্ ব্রেকার ছত্রভঙ্গ উপগ্রহের ভগ্নাবশেষ,
এখান থেকে যখন দেখি মনে হয় কি সুন্দরতম পরিবেশ।


সেখান থেকে নিলাম ভাড়ায় ফ্লাইং সোসার মঙ্গলের দিকে,
পাড়ি দিলাম হাওয়ার বেগে মহাকর্ষের পিছা ছাড়িয়ে,
দেখতে পেলাম দুটি প্রকৃতিগত উপগ্রহ নির্দিষ্ট দূরত্বে।
ওদের দেখে দুঃখ হলো কেমন যেনো আকারে অনিয়মিত।


দুটি আশা পৃথিবীর জীবনচক্রের,চন্দ্রে জীবন হতভাগা…
দেখে এলাম ভয় আতঙ্ক তাদের নামাকরনে মঙ্গলের দশা।
অন্য গ্রহের দূরত্ব মেপে ইচ্ছে হয় নি জীবনের হদিশ খোঁজার,
নিজেকে দূরত্বে রেখে দেখতে ভালো সৌরজগতের সুন্দরতার।


কাছে থেকে আমার পৃথিবী ভালো সবার থেকে বলছি বারংবার,
জীবন যেখানে পরিশোধিত প্রকৃতি নিয়ত পুনরায় চক্রের বাহার।
মানুষ যদি জীবশ্রেষ্ঠ এসো না স্বইচ্ছায় করি  ধ্বংসের প্রতিকার,
বোকার মতো আমরা করছি নিজেই নিজের পরিবেশের সংহার?


গাছের বদলে গাছ ছোট অথবা বড় তাতে নেই কোন বিচার…
প্রকৃতিকে কিনতে গিয়ে চুক্তি করি ভারসাম্যের সঙ্গবদ্ধ অঙ্গীকার।
সুস্থ মানবিকতার মর্যাদা কি পাওয়া যায় মাছবন্দী অ্যাকোয়ারিয়ামে,
আধুনিকতায় কিভাবে মানুষ পারে একটি জীবনকে বন্দী করতে??