বেইমানির এজলাসে সত্যি মিথ্যা যাচাই হয় না,
ধোকাদারি যখন তুঙ্গে মিথ্যের প্রাসাদে তৈরী হয় হাওয়াই মিঠাই,
ধরা ছোয়ার বাইরে হালকা শর্তে ছাড় পায় দন্ডিত মারকুটে আসামী,
আইনজীবীর মারপ্যাচে সৃষ্টি হয় অলিখিত কিছু তর্কপট।
সেখানেই সৃষ্টি আথিত্যপরায়নতায় সফেদ ঝুটের দস্তানা,
নোংড়া হাতে আবর্জনা সরাতে গিয়ে দেহ মন কি নোংড়া হয় না?


দস্তানা খুলে ফেলেই পরিস্কার এক সুঠাম দেহ দেখেই…
হয়তো সবার মনে আশার কিরণ ছড়িয়ে যায়।
মুখোশ গুলির আজব আচরণে আকাশকুসুম কল্পনা আসে মনে,
কে জানে ? কোথায় কোন সময়ে এসে পরবে চাবুকের ঘা।


আঁধার রাতে মারিজুয়ানার কনভয় চলে নিজ দম্ভে,
হিসাবগুলো দিনের শেষে মিলে কক্‌টেলের গ্লাসে,
বেইমানির কলকব্জা খুলে যায় উলঙ্গ স্বেছাচারিতার উল্লাসে,
গভীর রাতে পিশাচিয় নৃত্যে ঝরে পরে মনুষ্যত্বের পোশাকিয় সভ্যতা।


নিরীহ মানুষের আশা ভরষায় বোবা কান্নায় হেরে যায় মাটিবাড়ি,
নিঃস্ব থেকে নিঃস্বতম হয়ে লুন্ঠিত সমাজের চাবুকের ঘায়ে…
দরিদ্র আজ  বেদনায় জর্জরিত অভিশপ্ত পরিবেশে অকাল্মৃত,
দুমুঠো চালেই আজ ব্যবসা.......খাইয়ে পরিয়ে রেখেছে নেতৃবৃন্দ।