সংস্কারে বাঁধা স্থিরতা খুব বেশীদিন টিকে না..
অদম্য ইচ্ছায় স্থিতিশীল ভিত নড়েবড়ে হয়।
মধ্যস্ততায় রয়ে যায় ‘সময়’ জেনারেশনের গ্যাপে..
সুউচ্চ দালান কোঠায় অভিব্যক্তির বিকাশ ঘটে।
অক্ষমতা মনের মাঝে কুট কুট করে ভরে চোখের কোণে,
গতিশীল জীবন পিছন ফিরেও তাকায় না,যে আছে পিছনে পরে।
এভাবেই জীবন চলে সংস্কারে বাঁধা স্থিরতা ভুলে,
তবুও মানুষ অস্থির হয় নিয়মের বহির্ভুত বিপদের সম্মুখীনে।
হে ঈশ্বর! ক্ষমা করো প্রভু কাতর অনুরোধ,শোনে কি ভগবান?
জানা নেই, তবুও মানুষ করে প্রার্থনা চিরন্তন সকাল সাঁঝে।
হিতাহিত শুন্য উদাসী মন দুলছে বর্তমান-অতীতের প্রদক্ষিণে,
অতীত-বর্তমানের মুহূর্ত দুলছে সময়ের পেন্ডুলামে।
শিক্ষা হয়েছে উদার তাই মস্তকে ভালো মন্দের সম্ভার..
বিশ্লেষণে সক্ষম নবপ্রজন্মে মন্দকেও ভালো দেখাবার।
যৌক্তিকতার ছড়াছড়ি ফটো এভিডেন্সেই পূর্ণতা পায়,
সংস্কার যুক্ত অথবা মুক্ত যদি ভবিষ্যতের পথ সুগম হয়।
তাহলে বিশ্লেষণ পূর্ণ সমাজ কেনো কখনো ক্ষতিগ্রস্ত হয়?
তাই হয়তো পেন্ডুলামের স্থিরতা নিয়ে সমস্যা সবার মনে,
ছায়ার মতো অসিলেশনে চলছে সময় সবার জীবনে।
একটু ঝুঁকি সময়কালে অতীত বর্তমানে,তাহলেই তো কেল্লাফতে।