এভাবেই হয় বিন্দু-
দুমেরুতে স্বপ্নপুড়া ছাই প্রত্যাশার আঁচলে।
অপ্রাপ্তির নিঃশ্বাস দীর্ঘ হয়,
পীতবর্ণের আফসোসের গলিবেয়ে।

ভুলমন্ত্রে পাঠ হয় হরিনাম সংকীত্তন,
আলিঙ্গন, ঠোটে ঠোট আর নির্পলক চোখ।
বলতেই পার অনিশ্চয়তার দোলাচলে উঁবে
গেছে নামাবলী পাঠ-

সেই কবেইতো শুষে খেয়েছে উঁই,হাড়ের মজ্জা,
সাজানো আসবাব,শ্বশানপোড়া ছাই।
বিশ্বাস বেচে খাওয়া সেই আদিকাল-
ধারালো নখে রক্তাত্ব রাত,
নরোম ঘুম- আর আমার বন্ধনী ত্রিভুজ।

মানবিক বোধ কফিনে - মিশরের বালিয়াড়ীতে,
পাখাহীন বালিহাঁস শঙ্খচিঁলের ঠোটৈ
জীবন খোঁজে বনসাঁই- নাইরোবীর গহীন অরন্যে।
আরো কি চাও বেচে থাকা?নিঝুম রাতের স্পর্শে?

বুঝে ওঠার আগেইতো নেমেছে হিমবাহ,
দীর্ঘ বসন্ত-শরৎজুড়ে।
বৃহস্পতির চাঁদে আজ অমাবস্যা,
কোন রঙের জোৎস্না নেই আজ তার ঘরে।

এসো নাহয় অঙ্গেই মাখি অমাবতীর আঁধার।