শোকের পতাকায় ঢাকি অনড় দীর্ঘশ্বাস
চেপে থাকা বুকে বেড়ে যায় শীতল সংলাপ।
অসহনীয় পরিধির পাড় ছুঁয়ে নিত্য বসবাস।
আমি বেঘোর প্রলাপের ধরন পাল্টে ফেলি-
অর্বাচিন বলয়ে বিদ্ধ ক্রুস, ন্যুহের নাও আটকে চরায়।
তবু জেগে থাকে কিছু রঙ বাহুই বাঁধা- লাল সুতোলীর মালা।

আমার ময়লা জিন্সের ভাঁজ থেকে ঝেড়ে ফেলি বিষাক্ত ধুঁলো-
স্বখেদে রঙফিকে গেন্জির পকেট করি উপুড়,
ভুটকাত হয়ে যায় চৌকশ ঘুর্ননে-
স্বজোরে অভিসম্পাত দিই ঈশ্বরে।
বুড়ো ঈশ্বর আজকাল কানেও শোনে কম-
উড়ে যায় একঝাক সাদা সারস কুঁজ বকের সাথে।

অতঃপর আমার অনিষিক্ত বর্নমালা
অন্তঃসার শুন্য হয়,
গ্রন্থিত বাক্যের কাব্যলতার সুরে।

কপিরাইট-সিমন
২৭-১-১৫