চাঁদ বুড়ির দুধ দোয়ানোর গল্প যতটা পুরানো,
তারচে বেশি পুরানো এই কাব্যের শহর।
তাই বুঝি এর হাটে বিকৃত শব্দের পুত গন্ধ উড়ে।
আমার বিস্মিত চোখে ঝা ঝা রঙ-
শব্দের হাটে আমি দশাগ্রস্ত ক্রেতা।
অর্থের সব দশায় বৃত্ত বন্দী অধিবাসি।

নিকোটিন পুড়ায় না শব্দের আঁচল-
রূপোলী জোছনার রঙ উড়ায় বাক্যের আবিরে,
কতোটাই বিমুগ্ধ রঙধনুতে -উদার ঠোটেই মেখে নিই সব রঙ তার।
কথার চিহ্ন একেঁ দিই ঈশ্বরের ঠোঁটে-রঙের আবিরে,কানে কানে না বলে।

একাধিক ঈশ্বর চেটেপুটে খায় শব্দের শবীর
পায়ূপথে সরল নির্গমন।
আর এক ঈশ্বর, সুরে সুরে ভেংচি কাটে নখ,
গ্রহন থলি তার জ্বলে পুড়ে অঙ্গার,
শহরের গলিপথে লেজ নেড়া কুত্তার
পেয়ে যায় সাই উড়ায়ে কালো সমন।

অতঃপর - দলবাধা মিছিল হয়-
স্লোগানে ভাসে জনপদ,
অবাক ঈশ্বর গোটায় হাত।

আমার বাড়ী ফেরার তাড়া নেই-
চলছে অনশন।